• শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ১০:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
অনাবাদি জমি সমবায়ের মাধ্যমে চাষ করুন নতুন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও এগিয়ে নেবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী বন্যা নিয়ন্ত্রণে ব্রহ্মপুত্রের পূর্বাভাস জানাবে চীন সম্পর্ক জোরদার করতে আসছেন ডোনাল্ড লু অনুমোদনহীন ক্যানটিন-ফার্মেসি বন্ধের নির্দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠনের পক্ষে বাংলাদেশসহ ১৪৩ দেশের ভোট, জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস মালয়েশিয়ায় বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পাসপোর্ট পাবেন বাংলাদেশিরা বর্জ্য দিয়ে উৎপাদন হবে বিদ্যুৎ পরিচ্ছন্ন হবে ঢাকা নগরী এমভি আবদুল্লাহ বঙ্গোপসাগরে, সোমবার পৌঁছাবে কক্সবাজারে নতুন অর্থবছরে সব ধরনের কর হিসাব হবে স্বনির্ধারণী পদ্ধতিতে স্থাবর সম্পত্তি অর্জনে অনুমতি লাগবে বিদেশি সংস্থার বাণিজ্যে অবদান রাখায় সিআইপি কার্ড পেলেন ১৮৪ ব্যবসায়ী শাস্তির বিধান রেখে হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন যমুনায় দৃশ্যমান হলো বঙ্গবন্ধু রেল সেতু রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৩০ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র বছর শেষে আসছে রূপপুরের বিদ্যুৎ কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের সদস্য হচ্ছে বাংলাদেশ তিস্তার প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহী ভারত ড. ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন আণবিক গবেষণার পথিকৃৎ প্রধানমন্ত্রীকে মোদির আমন্ত্রণপত্র দিলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঠিক বয়স

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৭২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০২২

শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঠিক বয়স কত? এ ব্যাপারে একটি হাদিসের আলোকে বলা যায়, সাত বছর বয়স থেকে তা হতে পারে। নবীজি (সা.) ইরশাদ করেন, তোমরা তোমাদের সন্তানদের সাত বছর বয়সে নামাজের নির্দেশ দাও। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

এতে বোঝা যায়, নামাজ যদিও বালেগ হওয়ার পর ফরজ হবে; কিন্তু নামাজের শিক্ষাদান করতে হবে সাত বছর বয়স থেকেই। কাজেই সাত বছর বয়সই যথারীতি শিক্ষাদানের উপযুক্ত সময়।

এরপর বিলম্ব করা যেমন ঠিক নয়, তেমনি এর আগে চাপাচাপি করাও উচিত নয়। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হচ্ছে পবিত্র কোরআনের তিলাওয়াত শিক্ষা। আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তা সহজ করে দিয়েছেন। শিশুর বয়স যত কমই হোক না কেন,  কোরআনের শিক্ষা তার ব্রেনে কোনোরূপ চাপ সৃষ্টি করে না। মুখে বোল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যদি শিশুকে আল্লাহর নাম বা কলেমা—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ শেখানো হয়, তবু সে তা সহজেই রপ্ত করতে পারে। এমন অভিজ্ঞতা কমবেশি সব মা-বাবারই আছে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, সন্তানকে প্রথম কথা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ শেখাও এবং মৃত্যুর সময় তাদের ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ তালকিন করো। (শুআবুল ঈমান, হাদিস : ৮৬৪৯)

 

অতএব যে বয়সে শিশু পার্থিব পাঠ গ্রহণে অপরিপক্ব বা অনুপযুক্ত থাকে সে সময়ে তাকে কোরআন শিক্ষা দিয়ে দেওয়াই হবে সময়ের যথার্থ মূল্যায়ন।

মূলকথা হলো, সন্তানের শিক্ষাদানে অতি উৎসাহ বা তাড়াহুড়ার অবকাশ নেই। ধীরস্থিরভাবে এগোতে হবে। নবীজি (সা.) বলেন, ধীরস্থিরতা আল্লাহর রহমতস্বরূপ আর তাড়াহুড়া শয়তানের কাজ। (তিরমিজি, হাদিস : ২০১২)

ধীরস্থির মানে সময়ক্ষেপণ নয়। বরং সঠিক সময়ের অপেক্ষায় ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়া। সঙ্গে সঙ্গে শিশুর সক্ষমতার মাত্রার প্রতি দৃষ্টি রাখা। উপযুক্ত সময়ে তার যতটুকু পড়াশোনা করার কথা তা হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা।

সর্বোপরি শিশুকে আদর্শ মানব হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ঘরে দ্বিনি পরিবেশ বজায় রাখা আবশ্যক।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর