• মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ১২:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার প্রত্নসম্পদের ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সশস্ত্র বাহিনীকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী’ রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে

২৮ জেলায় বিশেষ সতর্কতা,ডিএনসিসি কোভিড হাসপাতাল প্রস্তুতের নির্দেশ

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৪৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

দেশে চলতি বছর নিপাহ ভাইরাসে নয় জন আক্রান্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। এবার সংক্রমণের হার বেশি হওয়ায় আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২৩ বছরে ২৮ জেলায় এই ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। এবার সংক্রমণের হার বেশি থাকায় এই ২৮ জেলায় বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. শেখ দাউদ আদনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সতর্কতা জারির কথা জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০০১ সালে থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত দেশের ২৮টি জেলায় নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এবার সংক্রমণের হার বেশি হওয়ায় এসব জেলায় বাড়তি সতর্কতার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। একইসঙ্গে মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড-১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালে ১০ শয্যার আইসোলেশন ওয়ার্ড এবং ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) প্রস্তুত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বিশেষ সতর্কতার মধ্যে রয়েছে- দেশের প্রতিটি হাসপাতালে জ্বরের উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের সেবা দেওয়ার সময় চিকিৎসকদের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। রোগী দেখার সময় আবশ্যিকভাবে মাস্ক পরিধান করতে হবে, রোগী দেখার আগে ও পরে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিতে হবে, জ্বরের উপসর্গ দেখা গেলে রোগীকে আবশ্যিকভাবে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখতে হবে, জ্বরের সঙ্গে অচেতন অবস্থা দেখা দিলে রোগীকে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখতে হবে, আইসিইউতে থাকাকালে রোগীর পরিচর্যাকারীরা শুধু গ্লাভস, মাস্ক পরলেই হবে, কেননা নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী থেকে বাতাসের মাধ্যমে ওই ভাইরাস ছড়ায় না।

এ ছাড়া যে কোনো তথ্যের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কল সেন্টারে (১৬২৬৩/৩৩৩) যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর