• শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৬:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

পুলিশের নিয়ন্ত্রণকক্ষে যুক্ত হচ্ছে বেসরকারি সিসি ক্যামেরা

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১১৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৯ জুন, ২০২৩

রাজধানীতে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধীদের শনাক্ত করতে এবার ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা (সিসি ক্যামেরা) আওতায় আনতে যাচ্ছে গোটা রাজধানীকে। তবে এটা সরকারি টাকা খরচ করে নয়, সাধারণ মানুষের বাসাবাড়ি, মার্কেট, দোকানে লাগানো সিসিটিভির সংযোগ পুলিশের নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে কাজও শুরু হয়ে গেছে। গুলশান, বনানী, বারিধারা, নিকেতন, তেজগাঁওসহ আশপাশের এলাকা নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এতে প্রায় ২ হাজার সিসিটিভি নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। পুরো রাজধানীতে এমনভাবে ৫০ হাজার সিসিটিভিকে যুক্ত করার কাজ চলছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ইত্তেফাককে বলেন, গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকায় বেসরকারি উদ্যোগে লাগানো যে সিসিটিভি আছে, সেগুলো আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। একইভাবে সারা ঢাকা শহরে বেসরকারি উদ্যোগে যেসব সিসিটিভি লাগানো আছে, সেগুলোর যদি একটি করে কানেকশন আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষে দেয়, তাহলে পুরো রাজধানীর অন্তত ৮০ ভাগ এলাকা আমাদের নেটওয়ার্কের মধ্যে চলে আসবে। কমিউনিটির সহায়তায় অর্থাৎ জনগণের সহায়তায় আমরা নতুন কোনো প্রজেক্ট না করেও পুরো ঢাকা শহরকে সিসিটিভির মধ্যে আনতে চেষ্টা করছি।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ইতিমধ্যে যে সিসিটিভিগুলো যুক্ত করা হয়েছে, তাদের আপগ্রেড করার জন্য অনুরোধ করা শুরু করেছিল। অনেকেই তাদের সিসিটিভি আপগ্রেড করেছেন। ক্যামেরাগুলো আপগ্রেড করা হলে এখান থেকেই লাইভ ফিড পাওয়া যাবে। পাশাপাশি ফেস ডিটেকশন, স্বয়ংক্রিয় অ্যালার্ম সিস্টেম এবং ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়িগুলোর নম্বর প্লেটও শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এই ক্যামেরাগুলোতে ১১ ধরনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

পুলিশ কমিশনার বলেন, ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা পৃথক একটা প্রকল্প নিচ্ছি। সেটা আলাদাভাবে রাস্তায় সিসিটিভি বসানো হবে। ইতিমধ্যেই ঢাকা শহরের ১৪টি প্রবেশ ও বের হওয়ার পয়েন্টে সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। গুলশান এলাকার সিসিটিভি মনিটরিংয়ের জন্য গুলশানে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ তৈরি করা হয়েছে। এর বাইরে আবদুল গনি রোডে সচিবালয়ের উল্টোদিকে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ রয়েছে। জানা গেছে, ঢাকা মহানগরীর ২২১ পয়েন্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মনিটরিং সিস্টেমে এখন প্রায় ৬৮০টি সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৯৯টি স্থানে ৬২৫টি সিসিটিভি রয়েছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ইত্তেফাককে বলেন, গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকায় বেসরকারি উদ্যোগে লাগানো যে সিসিটিভি আছে, সেগুলো আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। একইভাবে সারা ঢাকা শহরে বেসরকারি উদ্যোগে যেসব সিসিটিভি লাগানো আছে, সেগুলোর যদি একটি করে কানেকশন আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষে দেয়, তাহলে পুরো রাজধানীর অন্তত ৮০ ভাগ এলাকা আমাদের নেটওয়ার্কের মধ্যে চলে আসবে। কমিউনিটির সহায়তায় অর্থাৎ জনগণের সহায়তায় আমরা নতুন কোনো প্রজেক্ট না করেও পুরো ঢাকা শহরকে সিসিটিভির মধ্যে আনতে চেষ্টা করছি।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ইতিমধ্যে যে সিসিটিভিগুলো যুক্ত করা হয়েছে, তাদের আপগ্রেড করার জন্য অনুরোধ করা শুরু করেছিল। অনেকেই তাদের সিসিটিভি আপগ্রেড করেছেন। ক্যামেরাগুলো আপগ্রেড করা হলে এখান থেকেই লাইভ ফিড পাওয়া যাবে। পাশাপাশি ফেস ডিটেকশন, স্বয়ংক্রিয় অ্যালার্ম সিস্টেম এবং ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়িগুলোর নম্বর প্লেটও শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এই ক্যামেরাগুলোতে ১১ ধরনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

পুলিশ কমিশনার বলেন, ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা পৃথক একটা প্রকল্প নিচ্ছি। সেটা আলাদাভাবে রাস্তায় সিসিটিভি বসানো হবে। ইতিমধ্যেই ঢাকা শহরের ১৪টি প্রবেশ ও বের হওয়ার পয়েন্টে সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। গুলশান এলাকার সিসিটিভি মনিটরিংয়ের জন্য গুলশানে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ তৈরি করা হয়েছে। এর বাইরে আবদুল গনি রোডে সচিবালয়ের উল্টোদিকে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ রয়েছে। জানা গেছে, ঢাকা মহানগরীর ২২১ পয়েন্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মনিটরিং সিস্টেমে এখন প্রায় ৬৮০টি সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৯৯টি স্থানে ৬২৫টি সিসিটিভি রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর