• বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সশস্ত্র বাহিনীতে পাঁচ বছরে যুক্ত হয়েছে ২৩ ধরনের যুদ্ধ সরঞ্জাম অস্ত্র বিস্ফোরক সরঞ্জামসহ আরসা কমান্ডার আটক অর্থনৈতিক অঞ্চলে জমি পাচ্ছে ছয় প্রতিষ্ঠান ই-কমার্স লেনদেনের নীতিমালা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশেষ গুরুত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ সলঙ্গায় কমিউনিটি ক্লিনিকের শুভ উদ্বোধন সলঙ্গায় শাহীন স্কুলের শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণ ডিজিটাল পেমেন্ট নিরাপদ করতে নতুন নীতিমালা জারি সার্কভুক্ত দেশগুলোকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আমন্ত্রণ জানানো হবে গণমাধ্যমের ওপরেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞার হুমকি টেকনাফে আরসার দুই শীর্ষ কমান্ডারসহ গ্রেপ্তার ৪ বিকল্প মুদ্রায় লেনদেন চাপ কমবে রিজার্ভে জ্বালানি তেলের ডিলারদের কমিশন বৃদ্ধি করল সরকার ৮ মাসে চা উৎপাদন ছাড়াল ৫৪.৫৮ মিলিয়ন কেজি রাজধানীতে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ফেস্টিভাল ৫ বছরে এআইআইবি বাংলাদেশে ৪০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মেক্সিকো সলঙ্গায় আ’লীগের যৌথ সভা অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন ২৮ অক্টোবর

পুলিশের নিয়ন্ত্রণকক্ষে যুক্ত হচ্ছে বেসরকারি সিসি ক্যামেরা

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ২৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৯ জুন, ২০২৩

রাজধানীতে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধীদের শনাক্ত করতে এবার ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা (সিসি ক্যামেরা) আওতায় আনতে যাচ্ছে গোটা রাজধানীকে। তবে এটা সরকারি টাকা খরচ করে নয়, সাধারণ মানুষের বাসাবাড়ি, মার্কেট, দোকানে লাগানো সিসিটিভির সংযোগ পুলিশের নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে কাজও শুরু হয়ে গেছে। গুলশান, বনানী, বারিধারা, নিকেতন, তেজগাঁওসহ আশপাশের এলাকা নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এতে প্রায় ২ হাজার সিসিটিভি নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। পুরো রাজধানীতে এমনভাবে ৫০ হাজার সিসিটিভিকে যুক্ত করার কাজ চলছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ইত্তেফাককে বলেন, গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকায় বেসরকারি উদ্যোগে লাগানো যে সিসিটিভি আছে, সেগুলো আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। একইভাবে সারা ঢাকা শহরে বেসরকারি উদ্যোগে যেসব সিসিটিভি লাগানো আছে, সেগুলোর যদি একটি করে কানেকশন আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষে দেয়, তাহলে পুরো রাজধানীর অন্তত ৮০ ভাগ এলাকা আমাদের নেটওয়ার্কের মধ্যে চলে আসবে। কমিউনিটির সহায়তায় অর্থাৎ জনগণের সহায়তায় আমরা নতুন কোনো প্রজেক্ট না করেও পুরো ঢাকা শহরকে সিসিটিভির মধ্যে আনতে চেষ্টা করছি।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ইতিমধ্যে যে সিসিটিভিগুলো যুক্ত করা হয়েছে, তাদের আপগ্রেড করার জন্য অনুরোধ করা শুরু করেছিল। অনেকেই তাদের সিসিটিভি আপগ্রেড করেছেন। ক্যামেরাগুলো আপগ্রেড করা হলে এখান থেকেই লাইভ ফিড পাওয়া যাবে। পাশাপাশি ফেস ডিটেকশন, স্বয়ংক্রিয় অ্যালার্ম সিস্টেম এবং ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়িগুলোর নম্বর প্লেটও শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এই ক্যামেরাগুলোতে ১১ ধরনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

পুলিশ কমিশনার বলেন, ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা পৃথক একটা প্রকল্প নিচ্ছি। সেটা আলাদাভাবে রাস্তায় সিসিটিভি বসানো হবে। ইতিমধ্যেই ঢাকা শহরের ১৪টি প্রবেশ ও বের হওয়ার পয়েন্টে সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। গুলশান এলাকার সিসিটিভি মনিটরিংয়ের জন্য গুলশানে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ তৈরি করা হয়েছে। এর বাইরে আবদুল গনি রোডে সচিবালয়ের উল্টোদিকে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ রয়েছে। জানা গেছে, ঢাকা মহানগরীর ২২১ পয়েন্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মনিটরিং সিস্টেমে এখন প্রায় ৬৮০টি সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৯৯টি স্থানে ৬২৫টি সিসিটিভি রয়েছে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ইত্তেফাককে বলেন, গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকায় বেসরকারি উদ্যোগে লাগানো যে সিসিটিভি আছে, সেগুলো আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। একইভাবে সারা ঢাকা শহরে বেসরকারি উদ্যোগে যেসব সিসিটিভি লাগানো আছে, সেগুলোর যদি একটি করে কানেকশন আমাদের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষে দেয়, তাহলে পুরো রাজধানীর অন্তত ৮০ ভাগ এলাকা আমাদের নেটওয়ার্কের মধ্যে চলে আসবে। কমিউনিটির সহায়তায় অর্থাৎ জনগণের সহায়তায় আমরা নতুন কোনো প্রজেক্ট না করেও পুরো ঢাকা শহরকে সিসিটিভির মধ্যে আনতে চেষ্টা করছি।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ইতিমধ্যে যে সিসিটিভিগুলো যুক্ত করা হয়েছে, তাদের আপগ্রেড করার জন্য অনুরোধ করা শুরু করেছিল। অনেকেই তাদের সিসিটিভি আপগ্রেড করেছেন। ক্যামেরাগুলো আপগ্রেড করা হলে এখান থেকেই লাইভ ফিড পাওয়া যাবে। পাশাপাশি ফেস ডিটেকশন, স্বয়ংক্রিয় অ্যালার্ম সিস্টেম এবং ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়িগুলোর নম্বর প্লেটও শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এই ক্যামেরাগুলোতে ১১ ধরনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

পুলিশ কমিশনার বলেন, ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারী গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা পৃথক একটা প্রকল্প নিচ্ছি। সেটা আলাদাভাবে রাস্তায় সিসিটিভি বসানো হবে। ইতিমধ্যেই ঢাকা শহরের ১৪টি প্রবেশ ও বের হওয়ার পয়েন্টে সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। গুলশান এলাকার সিসিটিভি মনিটরিংয়ের জন্য গুলশানে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ তৈরি করা হয়েছে। এর বাইরে আবদুল গনি রোডে সচিবালয়ের উল্টোদিকে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ রয়েছে। জানা গেছে, ঢাকা মহানগরীর ২২১ পয়েন্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মনিটরিং সিস্টেমে এখন প্রায় ৬৮০টি সিসিটিভি রয়েছে। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৯৯টি স্থানে ৬২৫টি সিসিটিভি রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর