• সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৫৭ দেশে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল: বিআরটিএ চেয়ারম্যান গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিল ভারত আগামীকাল দেশের পথে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ স্বাস্থ্য বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব সরকারি সুবিধাভোগী নির্বাচনের প্রচারে নামলে প্রার্থীতা বাতিল: ইসি রাশেদা ৯ মে থেকে হজের ফ্লাইট শুরু সবাইকে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে হবে শেখ জামালের আজ ৭১তম জন্মদিন নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে কাজ করছে সরকার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা আড়াই মাসে টিআইএনধারী বেড়েছে ২ লাখ সিসি ক্যামেরার আওতায় আসবে কক্সবাজার প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনতে প্রচেষ্টা আছে সরকারের: সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে আসছে পড়াশোনার শিক্ষা চ্যানেল এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: গণপূর্তমন্ত্রী

ঘোড়াঘাটে আগাম জাতের ধান কাটা শুরু

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১৬৭ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২

দেশের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও উদ্বৃত্ত কয়েকটি জেলার মধ্যে দিনাজপুর একটি। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে আগাম জাতের ধান কাটা মাড়াইয়ে ব্যস্ত সময় পারকরছেন কৃষকেরা। অতিরিক্ত ফসল হিসেবে এসব জমিতে সরিষা, আলু ও শাক সবজী আবাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন কৃষকেরা।

আগাম জাতের ধান বিক্রি করে কৃষকেরা যেমন লাভবান হবেন তেমনি সংকট কালিন সময়ে কাঁচা খড় বিক্রি করেও মোটা অংকের অর্থ আয় করতে পারছেন।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি আমন মৌসুমে ঘোড়াঘাট উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার মধ্যে ১১.৫ হাজার হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৫৪৯ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের ধান চাষ করেছে কৃষকেরা।

এসব ধানের মধ্যে রয়েছে ধানি গুড়, ব্রি ধান ৭৫, ৮৭ ও ৪৯, বিনা ৭ ও ১৭, টিয়া, তেজ ও জটাপারি প্রভৃতি। বর্তমানে ধান কাটার পর এসব জমিতে কৃষকেরা আলু,সরিষা ও শাক সবজি আবাদের জন্য জমি প্রস্তুত করতে শুরু করেছেন। তেমনি মাঠ থেকে ধান কাটা মাড়াইসহ বাজারজাতকরনে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন।

পৌরসভা এলাকার লালমাটি গ্রামের খাদেমুল বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে তিনি ১ একর জমিতে ব্রি ধান ৭৫ ও জটাপারি জাতের ধান চাষ করেছেন। এ পরিমাণ জমিতে ৫৫ মন ধান পেয়েছেন এবং কাঁচা ধান প্রতি মন ১১শ থেকে ১১শ পঞ্চাশ টাকা দরে বিক্রি করেছেন।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মো. রুহুল আমিন আগাম জাতের ধান চাষ সম্পর্কে বলেন, সাধারণত জুলাই মাসের শুরুতে এ ধান চাষ করতে হয়। চাষ করা মাত্র ১১০ দিনের মধ্যে এ ধান ঘরে তোলা যায়। আগাম জাতের ধানের ফলন যেমন ভালো হয়, তেমনি কৃষকেরা কাঁচা খড় বিক্রি করে মোটা অংকের অর্থ পান।

উপজলো কৃষি অফিসার মো, এখলাস হোসেন সরকার জানান, অতিরিক্ত ফসল আবাদের কথা চিন্তা করে কৃষকের আগাম জাতের ধান চাষ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও আগাম জাতের ধান চাষে ভালো ফলনসহ দামও ভালো পাচ্ছেন। একই জমিতে এসব ফল উঠানোর পর বোরো ধান চাষ করতে পারবেন কৃষকেরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর