• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাণিজ্য বিনিয়োগ ও ভূরাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার এবার ৪৫ টাকা কেজিতে চাল ও ৩২ টাকায় ধান কিনবে সরকার উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মাধ্যমেই মেধা বিকাশের সুযোগ হবে মন্ত্রী-এমপির নিকটজনদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ ওবায়দুল কাদেরের টিকফা নিয়ে ঢাকা-ওয়াশিংটন বৈঠক আজ যমুনার বুকে দৃশ্যমান হলো দীর্ঘতম বঙ্গবন্ধু রেলসেতু জাতিসংঘে পার্বত্য শান্তিচুক্তির অর্জন তুলে ধরল ঢাকা অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধ করা হবে কাতার আমিরের সফরে ১০ চুক্তি ও সমঝোতার প্রস্তুতি জলবায়ু খাতে ৭১ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে এডিবি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে গ্রেপ্তারদেরও কর্মী দাবি করে বিএনপি আট মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ ৯০ ভাগ

ঘোড়াঘাটে আগাম জাতের ধান কাটা শুরু

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১৬৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২

দেশের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও উদ্বৃত্ত কয়েকটি জেলার মধ্যে দিনাজপুর একটি। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে আগাম জাতের ধান কাটা মাড়াইয়ে ব্যস্ত সময় পারকরছেন কৃষকেরা। অতিরিক্ত ফসল হিসেবে এসব জমিতে সরিষা, আলু ও শাক সবজী আবাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন কৃষকেরা।

আগাম জাতের ধান বিক্রি করে কৃষকেরা যেমন লাভবান হবেন তেমনি সংকট কালিন সময়ে কাঁচা খড় বিক্রি করেও মোটা অংকের অর্থ আয় করতে পারছেন।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি আমন মৌসুমে ঘোড়াঘাট উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার মধ্যে ১১.৫ হাজার হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৫৪৯ হেক্টর জমিতে আগাম জাতের ধান চাষ করেছে কৃষকেরা।

এসব ধানের মধ্যে রয়েছে ধানি গুড়, ব্রি ধান ৭৫, ৮৭ ও ৪৯, বিনা ৭ ও ১৭, টিয়া, তেজ ও জটাপারি প্রভৃতি। বর্তমানে ধান কাটার পর এসব জমিতে কৃষকেরা আলু,সরিষা ও শাক সবজি আবাদের জন্য জমি প্রস্তুত করতে শুরু করেছেন। তেমনি মাঠ থেকে ধান কাটা মাড়াইসহ বাজারজাতকরনে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন।

পৌরসভা এলাকার লালমাটি গ্রামের খাদেমুল বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে তিনি ১ একর জমিতে ব্রি ধান ৭৫ ও জটাপারি জাতের ধান চাষ করেছেন। এ পরিমাণ জমিতে ৫৫ মন ধান পেয়েছেন এবং কাঁচা ধান প্রতি মন ১১শ থেকে ১১শ পঞ্চাশ টাকা দরে বিক্রি করেছেন।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মো. রুহুল আমিন আগাম জাতের ধান চাষ সম্পর্কে বলেন, সাধারণত জুলাই মাসের শুরুতে এ ধান চাষ করতে হয়। চাষ করা মাত্র ১১০ দিনের মধ্যে এ ধান ঘরে তোলা যায়। আগাম জাতের ধানের ফলন যেমন ভালো হয়, তেমনি কৃষকেরা কাঁচা খড় বিক্রি করে মোটা অংকের অর্থ পান।

উপজলো কৃষি অফিসার মো, এখলাস হোসেন সরকার জানান, অতিরিক্ত ফসল আবাদের কথা চিন্তা করে কৃষকের আগাম জাতের ধান চাষ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও আগাম জাতের ধান চাষে ভালো ফলনসহ দামও ভালো পাচ্ছেন। একই জমিতে এসব ফল উঠানোর পর বোরো ধান চাষ করতে পারবেন কৃষকেরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর