• বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয় আজ পবিত্র আশুরা

বরিশালে গৃহবধূ ধর্ষণ মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ২৯৩ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০২২

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণ মামলায় ভাশুরসহ দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

রোববার বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ইয়ারব হোসেন আসামিদের অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার জিয়া হাওলাদার এবং সিদ্দিক হাওলাদার। তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ভুক্তভোগীর স্বামীকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাসিন্দা সহিদুলের সঙ্গে ভুক্তভোগীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ঐ সম্পর্কের সূত্র ধরে ভুক্তভোগী গর্ভবতী হলে ২০০৬ সালে সহিদুলের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। পরে তাদের একটি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পর যৌতুকের জন্য ভুক্তভোগীর স্বামী, ভাশুর, শ্বশুরসহ বাড়ির লোকজন শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন শুরু করেন। এরপর সন্তানসহ তাকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী ২০০৭ সালে স্বামী, ভাশুর ও শ্বশুরকে আসামি করে একটি যৌতুক মামলা দায়ের করেন।

ঐ মামলা তুলে নেয়ার জন্য আসামিরা বারবার চাপ দিতে থাকেন। তবে ঐ গৃহবধূ তাদের কথামতো মামলা তুলে না নেয়ায় ২০১১ সালের ২২ আগস্ট রাতে ভুক্তভোগীর বাবার বাড়িতে গিয়ে কৌশলে ঘরের ভেতর প্রবেশ করে ধর্ষণ করেন ভাশুর জিয়া হাওলাদার। আর ধর্ষণে সহযোগিতা করেন সহিদুল ইসলাম ও স্বজন সিদ্দিক হাওলাদার। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা একই বছরের ২৫ আগস্ট একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।

এ ঘটনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালত আট জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রোববার রায় ঘোষণা করেন।

আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী হুমায়ুন কবির।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর