• সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
মে থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট চালু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স ও এয়ার চায়না চলতি মাসের ২৬ দিনে এলো ১৬৮ কোটি ডলার বাজেট হবে জনবান্ধব রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পাঁচ সন্ত্রাসী আটক রুমায় সেনা অভিযানে দুই কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত তাপদাহে দেশে লবণ উৎপাদনে রেকর্ড ফরিদপুরের ঘটনায় জড়িতদের ছাড় নেই প্রধানমন্ত্রী আজ দেশে ফিরছেন থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৫৭ দেশে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মূল সড়কে বন্ধ হচ্ছে মোটরসাইকেল: বিআরটিএ চেয়ারম্যান গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিল ভারত আগামীকাল দেশের পথে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ স্বাস্থ্য বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব সরকারি সুবিধাভোগী নির্বাচনের প্রচারে নামলে প্রার্থীতা বাতিল: ইসি রাশেদা ৯ মে থেকে হজের ফ্লাইট শুরু সবাইকে দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে হবে শেখ জামালের আজ ৭১তম জন্মদিন নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে কাজ করছে সরকার

বহির্বিশ্বে নেতিবাচক প্রচারণা বন্ধের উদ্যোগ

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৫০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : সোমবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৩

জাতিসংঘসহ বহির্বিশ্বে নেতিবাচক প্রচারণা ঠেকাতে সরকার নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু কোনো উদ্যোগই ফলপ্রসূ হচ্ছে না। এ নিয়ে সরকারের নীতিনির্ধারকরা উদ্বিগ্ন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আজ তৃতীয়বারের মতো বৈঠকে বসছেন নেতিবাচক প্রচারণা প্রতিরোধ সংক্রান্ত সমন্বয় কমিটির সদস্যরা। সেগুনবাগিচায় অনুষ্ঠেয় ওয়ার্কিং লেভেল ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দপ্তরের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে স্পর্শকাতর ওই ইস্যুতে নিজ নিজ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সুপারিশ জমা দিতে বলা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র মানবজমিনকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্র মতে, বিদেশে থেকে সরকার-বিরোধী তৎপরতা পরিচালনাকারী, উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদানকারী এবং তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীদের দেশে ফেরত পাঠাতে উদ্যোগ নেয়ার জন্য দূতাবাসগুলোকে আগেই নির্দেশনা দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ জন্য সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকারের কাছে আবেদন করতে মিশনগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশি গণমাধ্যমে সরকারের ইতিবাচক দিক তুলে ধরতে দক্ষ কলামিস্ট নিয়োগের চিন্তাও করেছিল সরকার।

দূতাবাসে চিঠি পাঠানো ছাড়াও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক থেকে এ সংক্রান্ত বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। কমিটির একাধিক বৈঠকে বিদেশে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নানা নেতিবাচক প্রচারণার বিষয় আলোচনা হয় এবং এগুলো বন্ধে মন্ত্রণালয়কে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়। সুপারিশে এসব কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে আলাদা একটি সেল গঠন করা হয়। সেই সেলের তৃতীয় বৈঠক আজ। উল্লেখ্য, বিদেশে বসে যারা অপপ্রচার করছে তাদের একটি তালিকা জননিরাপত্তা বিভাগ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মিশনগুলোকে দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রণালয়। চিহ্নিতদের সংশ্লিষ্ট দেশের জন্য প্রযোজ্য আইন-কানুন চিহ্নিত করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কার্যক্রম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের পোস্টগুলো নিয়মিত নজরদারি করতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের বলা হয়। নেতিবাচক প্রচারণা ঠেকাতে একটি নতুন অধিশাখা সৃষ্টির কথাও সরকারের বিবেচনায় রয়েছে বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে সংসদীয় কমিটির এক বৈঠকে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন জানান, সারা বিশ্বে যে অর্থনৈতিক মন্দা চলছে সেটিকে পুঁজি করে সরকার-বিরোধীরা দেশের ভেতরে ও বাইরে নানা ধরনের নেতিবাচক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি মন্ত্রণালয় গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছে।

বাংলাদেশের সরকারের উচিত জম্মের পরপরই প্রতিটি শিশুর মুখ স্থায়ীভাবে সেলাই করে দেয়া; এতে তারা আর কথাই বলতে পারবে না; ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে তো নয়ই। তবেই ফ্যাসিস্টরা চিন্তাহীনভাবে খুব সুন্দর করে দেশ পরিচালনা করে যেতে পারবে। কোন বিশৃর্ঙ্খলাই আর থাকবে না।

বিটিভি এর মতো সরকার একটা পত্রিকা বের করবে ; প্রত্যেক সরকারী , আধা-সরকারী , বে-সরকারী এবং শ্বায়ত্ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠাণে পড়া বাধ্যতামূলক করা হোক।

জনগণের গলায় বা পায়ে রশি পোড়ানোর বিচিত্র অপকৌশল স্বাধীনতাকামী মানুষকে ঠেকাতে বার্থ হয়েছে। ব্রিটিশ পাকিস্তান এর উদাহরণ। মানুষ ভালোকে ভালো মন্দকে মন্দ প্রকাশের অধিকার রাখে। বাকস্বাধীনতা খর্ব করার মানসে বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমের উপর আরোপিত বিধিনিষেধ নুতন কিছু নয়। পত্রিকা বেতার বা দূরদর্শন যখন সরকারের কিবোর্ডের দাসত্বে পরিণত হয়েছে তখন উদ্ভাবন হয়েছে নেটওয়ার্ক, ফলে এতে স্থান করেনিয়েছে ফেসবুক টিকটক আরও অনেক কিছু। মানুষ জ্যামিতিক ভাবে চলে। মানে অতিভুজের উপরদিয়ে কোণাকোণি, যদিও তাকে ত্রিভুজের বাহুদ্বয় ব্যবহার করতে বাদ্ধ করা হয়। যদি জনগণের জন্য সরকার হতো তবে হন্য হয়ে জনগণকে বোবা পশুতে পরিণত করতে হতো না।

গনমাধ্যমের গলায় ফাঁসির রশি ঝুলিয়ে রাখলেও সোস্যাল মিডিয়া বসে থাকেনা, তার এলাকায় দৈনন্দিন যাহা ঘটে তাহা সংগ্রহ করে সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচার করে। গত ১৫ বছর যাবৎ এই সরকারের ইতিবাচক কোনো কর্ম থাকলেই তো প্রচার করবে। বিডিআর হত্যাকাণ্ড, শাপলা চত্বর, হাজার হাজার গুম খুন, যুবলীগ ছাত্রলীগের অপহরণ ধ্বর্ষণ, শেয়ার বাজার ডাকাতি, ব্যংক লুট, রিজার্ভ চুরি, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে গনতান্ত্রীক অধিকার চর্চায় পুলিশ এবং সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ যুবলীগ হেলমেট বাহিনী লেলিয়ে দেয়া। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের কর্মসূচিকে বাঁধাগ্রস্থ করার জন্য গনপরিবহনের সরকারি ধর্মঘট, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের নেতাকর্মীর নামে শত শত গায়েবি মামলা, গনগ্রেপ্তার ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি সবাই হচ্ছে বর্তমান পর্যন্ত নিত্য নৈমিত্তিক গটনা এবং সবাই নেতিবাচক। সরকার বাংলাদেশে সর্বসাধারণের উপর যেই জুলম নির্যাতন চালাচ্ছে একই ব্যবস্থা নির্বাসিত এবং প্রবাসীদের উপরও প্রয়োগ করবে এমন চিন্তা গন্ডমূর্খতা আর কিছুই নয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর