• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
হাটিকুমরুল হাইওয়ে পুলিশের ‘ওপেন হাউজ ডে’ অনুষ্ঠিত সলঙ্গায় তীব্র তাপদাহে পানি ও স্যালাইন বিতরণ করলেন যুবলীগ নেতা রাজিব পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য গ্যাসের সিস্টেম লস শূন্যে নামানো হবে : নসরুল হামিদ আগামী মাসে বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া, নজর রাখবে ভারত মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বেনজীর ও তার পরিবারের সম্পদের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দুদকের চিঠি আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ যুদ্ধকে ‘না’ বলুন যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না সলঙ্গা থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে সিভি জমা দিলেন সোহেল রানা এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির

নন্দীগ্রামে আউশ ধানের ফলন ও দামে খুশি কৃষক

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১৪৭ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২

বগুড়ার নন্দীগ্রামে আউশ ধানের ভালো ফলন হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারে ধানের দামও বেশ ভালো। এ বছর মৌসুমজুড়ে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ কম ছিল। এখন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চলছে আউশ ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। এবার আউশের ভালো ফলন ও দামে বেজায় খুশি চাষিরা।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানা যায়, এ মৌসুমে ৩ হাজার ৫৬০ হেক্টর জমিতে আউশ ধানের চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ হাজার ২৪৫ মেট্রিক টন ধান। উপজেলার বেশিরভাগ চাষিরা বিনা-১৯, পারি জাত ও বি ধান ৪৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। এবার উপজেলায় আউশ চাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিন হাজার ৩০ জন কৃষককে প্রণোদনা হিসেবে ৫ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার দেওয়া হয়েছে।

সরেজমিন দেখা গেছে, এখন ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্ত কৃষকরা। বৃষ্টিতে ভিজে ধান যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য অনেক কৃষক খেতের পাশের উঁচু জায়গায় ধান মাড়াইয়ের কাজ করছেন। অনেকে মাড়াই করা ধান ও খড় শুকাচ্ছেন।

উপজেলার কৈডালা গ্রামের কৃষক মোবারক আলী বলেন, আউশ ধানের খরচ বোরো ধানের চেয়ে কম হয়। এবার প্রতি বিঘায় ১৮-১৯ মণ ধান হচ্ছে। প্রতি মণ ধান বাজারে ১১-১২শো টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে কৃষক লাভবান হবে।

হাটলাল গ্রামে কৃষক জয়নাল আবেদীন বলেন, ধানের ফলন ভালো হচ্ছে। বাজারে ধানের দামও ভালো। আমরা ৪৮ জাতের ধান চাষ করেছি। এখন আউশ ধান কেটে আমন ধানের চাষ করবো।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, কৃষি অফিস থেকে আউশ চাষিদের সবধরনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আমরা মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সম্মিলিতভাবে আউশ ধান চাষের পরামর্শ দিচ্ছি। এতে রোগবালাই ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ কম হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর