• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পতেঙ্গা সৈকত ঘিরে মাস্টার প্ল্যান তৈরিসহ একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত কর্মপরিধি বাড়ছে জাতীয় হেল্পলাইন কল সেন্টারের উত্তরের যোগাযোগে আসবে গতি চট্টগ্রাম বন্দরে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে আবুধাবি পোর্ট গ্রুপ হেমায়েতপুরে হবে বহুতল টার্মিনাল চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখের বেশি পশু প্রস্তুত দেশকে আরও এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল একটা জাগরণ : নানক শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন বৈদেশিক ঋণের প্রকল্পে বিশেষ নজর দিতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনে সফলতা একক গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম না করতে নির্দেশ ব্যাংকগুলোকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার ২-৩ বছরের মধ্যে মহাকাশে যাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট প্রত্যাশা নতুন অধ্যায়ের বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট আধুনিকায়ন, জুনে চালু রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের সম্ভাবনা

খুনিকে নিজ দেশে রেখে মানবাধিকারের কথা লজ্জাজনক

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৬৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ২ আগস্ট, ২০২৩

যেসব দেশ বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিকে পালিয়ে থাকতে দেয় তাদের মুখে মানবাধিকারের কথা বলা লজ্জাজনক বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। তিনি গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতির জনকের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও শোকাবহ আগস্ট মাস উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ শেষে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ আসামির মধ্যে দুজন কানাডা ও আমেরিকায় রয়েছে। তারা ওই দেশগুলোর প্রোটেকশন নিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটা আমাদের কাছে তাজ্জবের মতো লাগছে। বাকি তিনজনের খবর আমরা ঠিক জানি না। এরা আত্মস্বীকৃত খুনি। তারা যেসব দেশে আছে, ওই সব দেশ মানবাধিকারের কথা বলে, অথচ তারা আত্মস্বীকৃত খুনিকে রেখে দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ফিরিয়ে আনতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশ খুনিদের আশ্রয় দিয়েছে আমরা তাদের জানিয়েছি। এতসব করার পরও তারা বিভিন্ন অজুহাত দেখাচ্ছে। আমরা বলেছি, ন্যায় বিচারের জন্য তাদের আমাদের হাতে তুলে দেন। এটা ওই সব দেশের জন্য লজ্জা, আর আমাদের জন্য দুঃখজনক। আমরা আশা করি, তারা বুঝতে পারবে। ড. মোমেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশ যারা আইনের শাসনের জন্য সবসময় সোচ্চার, তারা একজন খুনিকে আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। একটা খুনি নয়, আরও একজন আলবদর-রাজাকারকে আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। এটা আমার কাছে তাজ্জব মনে হয়। একটি আইনি দেশ বেআইনি লোককে আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নূর চৌধুরীকে ফেরত আনতে কানাডার সঙ্গে বহু আলোচনা হয়েছে। তারা একটা না একটা বাহানা করে। এখন বড় বাহানা হচ্ছে আমাদের আদালত তাকে ফাঁসির রায় দিয়েছে। তার তো স্কোপও আছে, সে এখানে এসে ক্ষমা চাইতে পারে। কিন্তু কানাডা বলছে, যেসব দেশে ফাঁসির বিধান আছে সেসব দেশে তারা পাঠায় না। কানাডার নাগরিক না কি অবৈধ অভিবাসী সেটাও তারা ঠিক করে বলে না। আমেরিকায় যে আছে তার ব্যাপারে আমেরিকার সরকারকে অনুরোধ করি। কিন্তু তারা বলছে, এটা কোর্টে আছে, অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে আছে। অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস আমাদের কাছে কিছু তথ্য চেয়েছিল কী অনুযায়ী বিচার হয়েছে তার প্রক্রিয়া জানতে চেয়েছিলেন। আমাদের বিচারটা খুব স্বচ্ছ হয়েছে। এবং এটি আইন অনুযায়ী হয়েছে, সেটি অ্যাটর্নি জেনারেলকে জানিয়েছি। অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসের সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেয় না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর