• রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ১১:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

দেশে বেড়েছে গরু-ছাগলের সংখ্যা

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১০৪ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

সারাদেশে গত এক দশকে প্রায় ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার গরু বেড়েছে এবং ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে ৩১ লাখ ২৬ হাজার। মঙ্গলবার প্রকাশিত কৃষিশুমারি ২০১৯-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন থেকে এমন তথ্য জানা গেছে। এতে দেখা যায়, দেশে মোট গরুর সংখ্যা ২ কোটি ৯৪ লাখ ৫২ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ২ কোটি ৫৬ লাখ ৭৮ হাজার। আর ছাগলের সংখ্যা বর্তমানে ১ কোটি ৯৪ লাখ ৪৪ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ১ কোটি ৬৩ লাখ ১৮ হাজার।

প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, দেশে ১০ বছরে গরু, মহিষ, ছাগল ও হাঁস-মুরগির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ শুমারিতে মোট মোরগ-মুরগীর সংখ্যা দেখানো হয়েছে ১৯ কোটি ৯৪ লাখ ৩ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ৯ কোটি ৭৮ লাখ ১০ হাজার। হাঁসের সংখ্যা বর্তমানে ৭ কোটি ৪৪ লাখ ৯৩ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ৩ কোটি ১৪ লাখ ৩৩ হাজার।

কৃষিশুমারি সাধারণত ১০ বছর পরপর করা হয়। মঙ্গলবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০১৯ সালের শুমারির প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই বছরের ৯-২০ জুন পঞ্চম কৃষিশুমারি পরিচালিত হয়। কৃষিশুমারিতে দেশের কৃষি জমির পরিমাণ, মালিকানা, সেচ ব্যবস্থা, আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ, ভূমির ব্যবহার, হাঁস-মুরগির ও গবাদিপশুর সংখ্যা ইত্যাদির তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

শুমারির তথ্যে দেখা যায়, দেশে মোট কৃষি খানার সংখ্যা ১ কোটি ৬৮ লাখ ৮১ হাজার যা, ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ১ কোটি ৫১ লাখ ৮৩ হাজার। দেশে নিট আবাদি জমির পরিমাণ ১ কোটি ৮৬ লাখ ৮১ হাজার একর। এর মধ্যে নিট অস্থায়ী ফসলি জমির পরিমাণ ১ কোটি ৬৪ লাখ ২৩ হাজার একর এবং স্থায়ী ফসলের জমির পরিমাণ ১৯ লাখ ৭০ হাজার একর।

শুমারির প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০০৮ সালের তুলনায় ২০১৯ সালের শুমারিতে আউশ ফসলের চাষের জমি কিছুটা কমলেও, আমন, বোরো, আলু, গম, ভুট্টা, পাট ইত্যাদি ফসল চাষের জমির পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ফসলের নিবিড়তা পাওয়া গেছে ২১৪, যা ২০০৮ সালে ছিল ১৭৩। কৃষিশুমারি ২০১৯ এ মোট মৎস্য চাষের জমির পরিমাণ ১২ লাখ ১২ হাজার ১০৭ একর। ব্যবহারভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুকুরে মাছ চাষের জমির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ৬ লাখ ৮১ হাজার একর।

কৃষিশুমারির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর