• শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনতে ‘এজেন্সি’ নিয়োগ দেবে সরকার গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং দায়িত্ব পাচ্ছেন বিদেশিরা চার মূলনীতিকে ভিত্তি ধরে স্মার্ট বাংলাদেশ ইশতেহার বঙ্গবন্ধু কন্যা বাঙালির বিশ্ব জয়ের সারথি: ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা মুক্তিযুদ্ধ ও গণহত্যা স্মরণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আজ আইএইএ বোর্ড অব গভর্নরসের সদস্য হলো বাংলাদেশ ব্যাপক নিরাপত্তায় রূপপুরে পৌঁছেছে ইউরেনিয়াম শারদীয় দুর্গাপূজায় কড়া নিরাপত্তার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর দেশের ভাবমূর্তি আরো জোরদার করতে কাজ করুন: প্রধানমন্ত্রী কন্যাশিশুদের সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর তাড়াশে আওয়ামীলীগ নেতা খুন ঢাকাসহ সব বড় শহর তারমুক্ত হবে: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবো: প্রধান বিচারপতি দেশে প্রথমবারের মতো ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা দেশে এলো পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানির প্রথম চালান প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে বিআইডব্লিউটিএর উপহার নৌকা বাইচ সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে: রাষ্ট্রপতি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে দেশ অন্ধকারে ফিরে যাবে: প্রধানমন্ত্রী জন্মদিনে শেখ হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা

দেশে বেড়েছে গরু-ছাগলের সংখ্যা

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ২২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

সারাদেশে গত এক দশকে প্রায় ৩৭ লাখ ৭৪ হাজার গরু বেড়েছে এবং ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে ৩১ লাখ ২৬ হাজার। মঙ্গলবার প্রকাশিত কৃষিশুমারি ২০১৯-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন থেকে এমন তথ্য জানা গেছে। এতে দেখা যায়, দেশে মোট গরুর সংখ্যা ২ কোটি ৯৪ লাখ ৫২ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ২ কোটি ৫৬ লাখ ৭৮ হাজার। আর ছাগলের সংখ্যা বর্তমানে ১ কোটি ৯৪ লাখ ৪৪ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ১ কোটি ৬৩ লাখ ১৮ হাজার।

প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, দেশে ১০ বছরে গরু, মহিষ, ছাগল ও হাঁস-মুরগির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ শুমারিতে মোট মোরগ-মুরগীর সংখ্যা দেখানো হয়েছে ১৯ কোটি ৯৪ লাখ ৩ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ৯ কোটি ৭৮ লাখ ১০ হাজার। হাঁসের সংখ্যা বর্তমানে ৭ কোটি ৪৪ লাখ ৯৩ হাজার, যা ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ৩ কোটি ১৪ লাখ ৩৩ হাজার।

কৃষিশুমারি সাধারণত ১০ বছর পরপর করা হয়। মঙ্গলবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০১৯ সালের শুমারির প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই বছরের ৯-২০ জুন পঞ্চম কৃষিশুমারি পরিচালিত হয়। কৃষিশুমারিতে দেশের কৃষি জমির পরিমাণ, মালিকানা, সেচ ব্যবস্থা, আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ, ভূমির ব্যবহার, হাঁস-মুরগির ও গবাদিপশুর সংখ্যা ইত্যাদির তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

শুমারির তথ্যে দেখা যায়, দেশে মোট কৃষি খানার সংখ্যা ১ কোটি ৬৮ লাখ ৮১ হাজার যা, ২০০৮ সালের শুমারিতে ছিল ১ কোটি ৫১ লাখ ৮৩ হাজার। দেশে নিট আবাদি জমির পরিমাণ ১ কোটি ৮৬ লাখ ৮১ হাজার একর। এর মধ্যে নিট অস্থায়ী ফসলি জমির পরিমাণ ১ কোটি ৬৪ লাখ ২৩ হাজার একর এবং স্থায়ী ফসলের জমির পরিমাণ ১৯ লাখ ৭০ হাজার একর।

শুমারির প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০০৮ সালের তুলনায় ২০১৯ সালের শুমারিতে আউশ ফসলের চাষের জমি কিছুটা কমলেও, আমন, বোরো, আলু, গম, ভুট্টা, পাট ইত্যাদি ফসল চাষের জমির পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ফসলের নিবিড়তা পাওয়া গেছে ২১৪, যা ২০০৮ সালে ছিল ১৭৩। কৃষিশুমারি ২০১৯ এ মোট মৎস্য চাষের জমির পরিমাণ ১২ লাখ ১২ হাজার ১০৭ একর। ব্যবহারভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুকুরে মাছ চাষের জমির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ৬ লাখ ৮১ হাজার একর।

কৃষিশুমারির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর