• রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৪:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? সেনা সদস্যদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব

গাড়ি মেরামতেও লাগবে বিআরটিএর লাইসেন্স

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৫২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

রাজধানী ও এর বাইরের গাড়ি মেরামত কারখানাগুলো (ওয়ার্কশপ) চলছে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে। সাধারণত এই ওয়ার্কশপগুলো বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) লাইসেন্স নেয় না। অনুমোদন ছাড়া ওয়ার্কশপ স্থাপন বেআইনি, তাও সবার জানা নেই। এবার অনুমোদন নেওয়ার বিষয়ে জোর দিয়েছে বিআরটিএ। এ জন্য সারাদেশে চিঠি পাঠিয়েছে সরকারের তদারকি সংস্থাটি।

জানা গেছে, বিআরটিএর হিসাবে সারাদেশে ৫৬ লাখ নিবন্ধিত গাড়ি রয়েছে। তবে পুরনো অনেক গাড়ি পরিত্যক্ত হয়ে গেছে। আবার নিবন্ধনের বাইরেও রয়েছে কিছু গাড়ি। তবে সব গাড়ি মেরামত করতে ওয়ার্কশপে যেতে হয়। এখন কারখানা স্থাপনে বিআরটিএ থেকে যথাযথ নিয়ম মেনে অনুমোদন নিতে হবে। অন্যথায় অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে জরিমানা করা হবে। তার আগে ঢাকাসহ সারাদেশে কী পরিমাণ ওয়ার্কশপ রয়েছে এর তালিকা করতে সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসে চিঠি দিয়েছে বিআরটিএ।

জানা গেছে, সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮-এর ধারা ৬৪(১) অনুযায়ী সরকারি প্রতিষ্ঠান ব্যতীত কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ফির মাধ্যমে যথানিয়মে আবেদনের শর্ত পূরণ করে মোটরযান মেরামতের কারখানা করতে পারবেন। এ বিধান লঙ্ঘন করলে ধারা ৯৭ অনুযায়ী ন্যূনতম ২৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনধিক এক লাখ টাকা অর্থদ-ের বিধান রয়েছে। ইতোমধ্যে জারিকৃত সড়ক পরিবহন বিধিমালা, ২০২২-এর বিধি ১৫৬(২) অনুযায়ী বিআরটিএকে রেজিস্ট্রেশন প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ হিসাবে বলা হয়েছে।

মোটরযান কারখানার লাইসেন্স নিয়ে বিধিমালায় বলা হয়েছে, মোটরসাইকেল ও থ্রি হুইলার, হালকা মোটরযান, মধ্যম ও ভারী মোটরযান এবং অন্য কোনো যানবাহন এ রকম চার ক্যটাগরি ধরা হয়েছে। লাইসেন্স দেওয়ার আগে বিআরটিএর একজন উপপরিচালক, জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি, পুলিশ সুপার বা পুলিশ কমিশনারের প্রতিনিধি, শ্রম অধিদপ্তরের মাঠপর্যায়ের প্রতিনিধি এবং বিআরটিএর একজন সহকারী পরিচালক মিলে সুপারিশ দেবে। সে ক্ষেত্রে মেরামতকারীর কারিগরি জ্ঞান, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামাদির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, কারখানায় অন্তত ৫টি গাড়ি রাখার জায়গা থাকা, টিন সার্টিফিকেট ও হালনাগাদ আয়কর রিটার্ন, স্থানীয় কাউন্সিলর বা চেয়ারম্যানের সুপারিশ এবং আর্থিক সচ্ছলতার সনদ লাগবে। ঠিকানা পরিবর্তন করলেও ১৫ দিনের মধ্যে জানানোর নিয়ম রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর