• শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৪:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে : রাজউক চেয়ারম্যান নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের রেল উন্নয়নে সহযোগিতায় আগ্রহী রাশিয়া রেলপথে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে খুলনা, শুরু জুলাই থেকে এআই প্রযুক্তিতে চলবে সরকারি অফিস অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১২১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ সংশোধন করা হচ্ছে শ্রম আইন রেডিয়েশন প্রয়োগে ঘরেই সংরক্ষণ করা যাবে পেঁয়াজ চিকিৎসকরা অফিস টাইমে হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ

জানুয়ারিতে ৫১৪ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৩৭ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারির সর্বশেষ রপ্তানি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের এই সময়ের মধ্যে, আমাদের সামগ্রিক পোশাক রপ্তানি ২৩.৯৮ বিলিয়ন ডলার থেকে ১৪.৩১% বৃদ্ধি পেয়ে ২৭.৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।

নিটওয়্যার পণ্য রপ্তানি ১৪ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যখন ওভেন পণ্য রপ্তানি হয়েছে ১২ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, উভয় ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে ১২ দশমিক ৭০ শতাংশ ও ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ। তাই, ওভেন খাতে প্রবৃদ্ধি নিটওয়্যারের তুলনায় বেশি হয়েছে।

যদি আমরা একক মাস বিবেচনা করি, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আমাদের রপ্তানি আয় ছিল চার দশমিক ৪২ বিলিয়ন ডলার, ২০২২ সালের একই মাসের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে আট দশমিক ২৪ শতাংশ।

যদিও গত কয়েক মাস ধরে আমরা চার বিলিয়ন ডলারেরও বেশি রপ্তানি আয় বজায় রাখছি, এই শক্তিশালী পারফরম্যান্সের পিছনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কারণ বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ২০২৩ সালে মন্দার ইঙ্গিত দিচ্ছে এবং বিশ্ব দুর্বল প্রবৃদ্ধি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির একটি প্রলম্বিত সময়ের মধ্যে প্রবেশ করছে। আমাদের বেশিরভাগ কারখানায় নতুন অর্ডারও কমে গেছে। তাই ভবিষ্যতে যেকোনো ধরনের নজিরবিহীন পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর