• মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

আমি চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি, কোথায় দুর্নীতি দেখান: প্রধানমন্ত্রী

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৭২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ অমূলক। কোথায় কত টাকা দুর্নীতি হয়েছে, তা স্পষ্ট করে বলতে হবে। তাহলে তিনি এর জবাব দেবেন। বুধবার জাতীয় সংসদে মোকাব্বির খানের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে সংসদ নেতা শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান একটি সম্পূরক প্রশ্নে মেগা প্রকল্প ও কুইক রেন্টালসহ বিভিন্ন খাতে দুর্নীতির অভিযোগ করেন।

মোকাব্বিরের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মনে হচ্ছে, আমাদের সংসদ সদস্য বিরোধী দলে শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু যেসমস্ত অভিযোগ তিনি এনেছেন তা সম্পূর্ণ অমুলক। তিনি মেগা প্রকল্প নিয়ে কথা বলেছেন। এই মেগা প্রকল্পের সুবিধাভোগী কারা? এদেশের সাধারণ মানুষ। এই মেগা প্রকল্প অন্য কোনো সরকার করতে পারেনি, আওয়ামী লীগ সরকারই করেছে।

তিনি বলেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক তো পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিল। তারা প্রমাণ করতে পারেনি। এটা শুধু আমার কথা নয়, কানাডার ফেডারেল কোর্টের মামলার রায়েই বলা হয়েছে- সকল অভিযোগ মিথ্যা। সেক্ষেত্রে কীভাবে বললেন, দুর্নীতি হচ্ছে বাংলাদেশে। দুর্নীতি যদি সত্য হত, তাহলে এত অল্প সময়ে এসব প্রজেক্টের কাজ কি শেষ হত?

মোকাব্বির খানকে উদ্দেশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাননীয় সংসদ সদস্য বাংলাদেশের নাগরিক। উনার একটা সেকেন্ড হোমও আছে। সেই সেকেন্ড হোম অর্থাৎ ইংল্যান্ডে বিদ্যুতের দাম দেড়শ পার্সেন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। সেখানে ভোগ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১৩ দশমিক ৩ শতাংশ। সেখানে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিটি পরিবারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন বিদ্যুত সাশ্রয় করা হয়। নিয়মের ব্যত্যয় হলে জরিমানা কর করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখনও সেই অবস্থা নয়।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কুই্ক রেন্টাল বিদ্যুত কেন্দ্রগুলো এনেছিলাম বলেই আমরা মানুষকে বিদ্যুৎ দিতে পেরেছিলাম। এখন আমরা প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিচ্ছি। কুইক রেন্টালে যদি দুর্নীতি হত, তাহলে তো এত বিদ্যুৎ দিতে পারার কথা ছিল না। বিএনপির আমলে বিদ্যুতে দুর্নীতি হয়েছিল বলেই বিশ্ব ব্যাংক টাকা বন্ধ করে দিয়েছিল। ঢাকা ময়মনসিংহ সড়কে দুর্নীতি করেছিল বলেই সেই টাকা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগের আমলে সেটা হয়নি। যেখানে বড় বড় মহারথীরা আমাদের দুর্নীতির খোঁজ পায়নি। সেখানে কিছু লোক ভাঙা রেকর্ডের মতো বলেই যাচ্ছেন- কুইক রেন্টাল, কুইক রেন্টাল!

মোকাব্বিরকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, মাননীয় স্পিকার আপনার মাধ্যমে মাননীয় সম্পূরক প্রশ্নকর্তাকে আমি চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি- কোথায়, কত দুর্নীতি হয়েছে? সেই কথাটা তাকে এখানে স্পষ্ট বলতে হবে। যার জবাব আমি দেব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর