• শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৭:১২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে মে মাসের জন্য এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা সরকারীকরণ হচ্ছে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? সেনা সদস্যদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতুর কাজের অগ্রগতি ৪৬ শতাংশ

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৪৯ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০২২

যমুনার বুকে ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর অবকাঠামো। নির্মাণাধীন সেতুর ৫০টি পিলারের মধ্যে ১৩টি পিলারের কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, ৪৬ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, যমুনা নদীর বুকে দৃশ্যমান এই অবকাঠামো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু। যার নির্মাণকাজ নদীর টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ প্রান্তে চলছে। দেশি বিদেশি প্রকৌশলী আর দক্ষ কর্মীরা রাত-দিন পালা করে পাইলিং ও সুপার স্ট্রাকচারের কাজ করছেন। রেলসেতুর পূর্বে টাঙ্গাইল অংশে ২৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওটিজি এবং পশ্চিম সিরাজগঞ্জ অংশে ৫০ নম্বর পিলার পর্যন্ত কাজ করছে আইএইচআই। তবে সেতুর পশ্চিম অংশের চেয়ে পূর্বের অংশে কাজের অগ্রগতি বেশি। পশ্চিম অংশে এখনো সেতুর দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি।

জানা গেছে, জাপান ও বাংলাদেশের অর্থায়নে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে কনস্ট্রাকশন কাজের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ হাজার কোটি টাকা। ইতিমধ্যে ৬ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা প্রকল্প কাজে ব্যয় হয়েছে। সব মিলিয়ে সেতুর ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ৪৭ ভাগ। এছাড়া সেতুর ৫০টি পিলারের মধ্যে ১৩টি পিলারের কাজ এরমধ্যে শেষ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো। এছাড়া ৪৯টি স্প্যানের মধ্যে নদীতে দৃশ্যমান এখন ছয়টি। এছাড়া ইতিমধ্যে বসানোর জন্য আরো ১৮টি স্প্যান সেতু এলাকায় পৌঁছেছে। এদিকে রেলওয়ে সেতুর নির্মাণকাজের পাশাপাশি পূর্ব অংশে রেল সড়কের কাজও শুরু হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু সেতু রেলওয়ে সেতুর অতিরিক্ত পরিচালক (অবকাঠামো) কামরুল ইসলাম জানান, পাশাপাশি দুটি সেতুর কারণে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে অতিরিক্ত চর তৈরি আশঙ্কাকে মাথায় রেখে কাজ করা হচ্ছে। খণ্ড খণ্ড  চর জেগে উঠায় কাজে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তার পরও দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে চলছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আশা করছি নির্দিষ্ট সময়েই আগেই নির্মাণকাজ শেষ হবে। এক্ষেত্রে ব্যয় বাড়তে পারে, তবে সে সম্পর্কে এখনই বলা সম্ভব নয়। সেতুটির কাজের অগ্রগতি ৪৬ শতাংশ।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর