• বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০২:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয় আজ পবিত্র আশুরা

শেখ পরশ-তাপসকে কাছে টেনে নিলেন আবেগাপ্লুত প্রধানমন্ত্রী

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১০১ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট, ২০২২

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তরের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিচ্ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঞ্চে অন্যদের সঙ্গে বসা ছিলেন তাঁর ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল হক মনির ছোট ছেলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস। আর বড় ছেলে যুবলীগ সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ বসা ছিলেন সামনের সারিতে।

অন্যান্য সময়ের মতো মঙ্গলবারের (৩০ আগস্ট) এই শোক দিবসের অনুষ্ঠানে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শোকাবহ দিনের কথা স্মরণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন বঙ্গবন্ধু কন্যা। নিজের বাবা, মা, ছোট্ট ভাই রাসেলসহ পরিবারের যারা সেদিন ঘাতকের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের কথা বলতে গিয়ে এক পর্যায়ে চোখ ভিজে আসে সরকারপ্রধানের।

pm2

ইতিহাসের নৃশংস ওই হত্যাকাণ্ডে পরশ-তাপসের বাবা শেখ ফজলুল হক মনি, তাঁর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনিও মারা যান। এসময় পাশে থাকা শেখ পরশ ও শেখ তাপসও নিজেদের ধরে রাখতে পারেননি। দুই ভাই জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। সেই দৃশ্য দেখে অনেকেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তাদের দুই ভাইকে কাছে ডেকে নেন ফুফু শেখ হাসিনা।

প্রথমে কাছে গিয়ে ফুফুর পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেন যুবলীগ সভাপতি পরশ। পরে তার পাশে গিয়ে দাঁড়ান ঢাকা দক্ষিণের মেয়র তাপস।

এসময় শেখ হাসিনা বলেন, আজকে ওরা বড় হয়ে গেছে। পাঁচ বছরের পরশ, তিন বছরে তাপস। বাবা মায়ের লাশ গুলি খেয়ে পড়ে আছে। দুটো বাচ্চা পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে ডাকতেছে- বাবা ওঠো, মা ওঠো। কিন্তু তারা সাড়া দেয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর