• সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী’ রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে সরকারিকরণ হলো জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর বন্দিদের সুস্থ রাখতে নানা উদ্যোগ কারাগারে জুনে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে দ্বিতীয় ইউনিট দক্ষিণে বাড়ল কমিউটার ট্রেন যাত্রী পরিবহন শুরু আজ উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই – প্রধানমন্ত্রী র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বস্তিবাসীর জন্য ৯ কুলিং জোন করবে ডিএনসিসি

নন্দীগ্রামে আউশ ধানের ফলন ও দামে খুশি কৃষক

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১৫২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২

বগুড়ার নন্দীগ্রামে আউশ ধানের ভালো ফলন হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারে ধানের দামও বেশ ভালো। এ বছর মৌসুমজুড়ে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ কম ছিল। এখন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চলছে আউশ ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। এবার আউশের ভালো ফলন ও দামে বেজায় খুশি চাষিরা।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানা যায়, এ মৌসুমে ৩ হাজার ৫৬০ হেক্টর জমিতে আউশ ধানের চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ হাজার ২৪৫ মেট্রিক টন ধান। উপজেলার বেশিরভাগ চাষিরা বিনা-১৯, পারি জাত ও বি ধান ৪৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। এবার উপজেলায় আউশ চাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিন হাজার ৩০ জন কৃষককে প্রণোদনা হিসেবে ৫ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার দেওয়া হয়েছে।

সরেজমিন দেখা গেছে, এখন ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্ত কৃষকরা। বৃষ্টিতে ভিজে ধান যাতে নষ্ট না হয়, সে জন্য অনেক কৃষক খেতের পাশের উঁচু জায়গায় ধান মাড়াইয়ের কাজ করছেন। অনেকে মাড়াই করা ধান ও খড় শুকাচ্ছেন।

উপজেলার কৈডালা গ্রামের কৃষক মোবারক আলী বলেন, আউশ ধানের খরচ বোরো ধানের চেয়ে কম হয়। এবার প্রতি বিঘায় ১৮-১৯ মণ ধান হচ্ছে। প্রতি মণ ধান বাজারে ১১-১২শো টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে কৃষক লাভবান হবে।

হাটলাল গ্রামে কৃষক জয়নাল আবেদীন বলেন, ধানের ফলন ভালো হচ্ছে। বাজারে ধানের দামও ভালো। আমরা ৪৮ জাতের ধান চাষ করেছি। এখন আউশ ধান কেটে আমন ধানের চাষ করবো।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, কৃষি অফিস থেকে আউশ চাষিদের সবধরনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আমরা মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সম্মিলিতভাবে আউশ ধান চাষের পরামর্শ দিচ্ছি। এতে রোগবালাই ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ কম হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর