• সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ০৬:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গার হাটিকুমরুলে বসতবাড়ির সম্মুখে রাস্তা বন্ধ করে প্রাচির নির্মান সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন

রিজার্ভ ফের ছাড়াল ২০ বিলিয়ন ডলার

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৪৪ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি (বিপিএম৬) অনুযায়ী বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াল দুই হাজার ১৯ কোটি ৬১ লাখ ৯০ হাজার ডলার বা ২০ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলারে।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাপ্তাহিক নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে। অন্যদিকে, গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াল দুই হাজার ৫৩২ কোটি ৭১ লাখ ৪০ হাজার ডলারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, জানুয়ারির শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ফেব্রম্নয়ারি মাসের শুরুতে তা নেমে আসে ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলারে (বিপিএম৬)। আগের সপ্তাহেও রিজার্ভের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৯৯৩ কোটি ৫১ লাখ ২০ হাজার ডলার। মাসের তৃতীয় সপ্তাহে এসে ১৬ কোটি ১০ লাখ ৫০ হাজার যোগ হয়ে আবারও তা ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল।

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রধানত আমদানি ব্যয় মেটানো তথা বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে ব্যবহার হয়। এ রিজার্ভ আর্থিক খাতের সক্ষমতার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৈদেশিক ঋণ, প্রবাসী আয়, বৈদেশিক সহায়তা রিজার্ভের উৎস। আবার আমদানি ব্যয় মেটানো, বৈদেশিক ঋণ-সুদ পরিশোধ, বিদেশে চিকিৎসা, শিক্ষাসহ হাজারো খাত রয়েছে ব্যয়ের ক্ষেত্রে।

করোনা মহামারির মধ্যে আমদানি কমে গিয়েছিল। তবে প্রবাসীরা দেশে ফেরার সময় সঞ্চিত অর্থ নিয়ে আসেন। অনেকে বিদেশে থেকেও বাড়িতে স্বজনদের কাছে অর্থ পাঠিয়ে দেন। এতে বাড়ে রিজার্ভ। ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন অতিক্রম করে।

বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত ব্যাংকের একাধিক সূত্র বলছে, ওই সময়ে রিজার্ভ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ ছিল হুন্ডি বন্ধ হয়ে যাওয়া। তখন অধিকাংশ দেশ করোনা মহামারির বিস্তার রোধে অন্য দেশের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এতে যেমন ডলার বাড়তে থাকে। আবার আমদানি কমে যাওয়ার কারণে খরচের খাতও ছোট হয়ে আসে।

করোনার পর যখন দেশে দেশে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার শুরু হয়, তখন উল্টো অবস্থা তৈরি হয়। আমদানি ব্যয় বাড়তে থাকে। মূল্যস্ফীতি বাড়ে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে তোলে। পরিস্থিতি সামাল দিতে রিজার্ভ বিক্রি করে আমদানি ব্যয় সামাল দিতে হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর