• শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০৪:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

রাজবাড়ীতে ‘বীর নিবাস’ পাচ্ছে ৬৪ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১১৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২২

রাজবাড়ীতে ৬৪ বীর মুক্তিযোদ্ধা পাচ্ছে ‘বীর নিবাস’। আবাসন নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এসব ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণকৃত ঘরগুলো ডিসেম্বর মাসের যেকোনো দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি হস্তান্তর করবেন বলে প্রকল্প পরিচালক স্বাক্ষরিত এক পত্রে জানানো হয়েছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় বীর নিবাসগুলো নির্মাণ করা হচ্ছে। ফরিদপুর অঞ্চলের ঢাকা বিভাগীয় উপসহকারী প্রকৌশলী জসিম মোল্লা জানান, রাজবাড়ীর পাঁচ উপজেলার ৬৪টি ঘরের নির্মাণকাজ শেষ। প্রথম পর্যায়ে পাংশা উপজেলায় ১০টি, বালিয়াকান্দি উপজেলায় ৩০টি, রাজবাড়ী সদর উপজেলায় ৭টি, গোয়ালন্দ উপজেলায় ১০টি ও কালুখালি উপজেলায় ৭টি ঘর নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।
তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকা ব্যয়ে একেকটি পাকা ঘর নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে জেলার ৬৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারি এসব ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২২ ফুট প্রস্থ আর ২৫ ফুট দৈর্ঘ্যের এই ঘরটিতে দুটি বেডরুম, একটি ড্রইং রুম, একটি ডাইনিং রুম, একটি কিচেন রুম ও দুটি বাথরুমসহ থাকছে সুপেয় পানির ব্যবস্থা। ঠিকাদাররা বলছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে এসব ঘর নির্মাণ করতে গিয়ে তাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।

তবু জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তারা ঘরগুলোর নির্মাণকাজ শেষ করছেন। গোয়ালন্দ উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আঃ সামাদ মোল্লা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তি আজ ক্ষমতায় আছে বলেই সারাদেশে এতদিন যাবৎ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অবহেলিত মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়িত।
গোয়ালন্দ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবু সাঈদ ম-ল বলেন, উপজেলায় ১০টি বীর নিবাসের কাজ শেষ হয়েছে। ডিজাইন মোতাবেক জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের নির্দেশনায় অত্যন্ত স্বচ্ছতার সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের এই বীর নিবাসগুলো নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ে ঘরের নির্মাণকাজ শেষে উদ্বোধনের জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে।

সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এসএম মনোয়ার মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভিশন বাস্তবায়নে সরকার সারাদেশে উন্নয়নমূলক কর্মকা- পরিচালনা করছে। জেলায় বীর নিবাসের কাজ সঠিকভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশনায় স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর