• শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ০৩:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয় আজ পবিত্র আশুরা

জমি দখল ঠেকাতে গিয়ে অপপ্রচারের শিকার কৃকষলীগ নেতা মাকসুদুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ২৬০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০২২

রাজধানীর মিরপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এক কৃষক লীগ নেতার ওপর হামলার পর এখন অপপ্রচারের চেষ্টা চলছে। হামলার শিকার মাকসুদুল ইসলাম ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের সভাপতি ও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি।
গত বুধবার (৫ অক্টোবর) গভীর রাতে মিরপুর ১২ নম্বরের কালশীর স্টিল ব্রিজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) রাতে খলিলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন হামলার শিকার ওই কৃষক লীগ নেতা।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মিরপুরের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী কৃষক লীগ নেতা মাকসুদুল ইসলামকে ঘিরে অপপ্রচারের চেষ্টা করছে মিরপুরের সন্ত্রাসী খলিল বাহীনির প্রধান খলিলুর রহমান খলিল। কৃষক লীগ নেতা মাকসুদুল ইসলামের মিরপুর ১২ কালশীর বাউনিয়া মৌজায় ৫১ শতাংশ জমি রয়েছে। তিনি ওই জমিতে টিনশেড ঘর বানিয়ে দেখাশুনা করার জন্য সাদ্দাম নামে এক কেয়ারটেকার নিযুক্ত করেন। কিছুদিন আগে খলিলসহ মামলার অন্য আসামিরা সাদ্দামের কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। এজন্য তিনি পল্লবী থানায় ৩টি জিডি করেন।
বুধবার গভীর রাতে খলিল, বুলবুলসহ মামলার অন্য আসামিরা কেয়ারটেকার সাদ্দামের ওপর হামলা চালিয়ে জায়গা দখলে নেওয়ার চেষ্টা করেন। সাদ্দাম ঘটনাটি জমির মালিক মাকসুদুল ইসলামকে জানালে তিনি তার বন্ধু শেখ শওকত ও ফারুক হাসানকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন। ঘটনাস্থলে এসেই হামলার শিকার হন কৃষক লীগ নেতা মাকসুদুল ইসলাম ও তার বন্ধুরা।

হামলাকারীরা তাকে ধারালো চাপাতি দিয়ে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। এ সময় মাকসুদুলের গলায় থাকা ৩ ভরি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন ও নগদ ৭ লাখ ৮২ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এই কৃষক লীগ নেতা। এরপর ৯৯৯ নাম্বারে ফোন দিলে পল্লবী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল এসে গুরুত্বর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।

এই অপপ্রচার সম্পর্কে চিকিৎিসাধীন অবস্থায় মাকসুদুল ইসলাম বলেন , আমি একজন ব্যাবসায়ী কালশীর বাউনিয়া মৌজায় ৫১ শতাংশ জমি রয়েছে তা সমপূর্ন বৈধ ও যার খাজনা খারিজ আমার নামে। সন্ত্রাসী খলিল আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিকদের মিথ্যা ও ভুল তথ্য দিচ্ছে। আমার কাছে যে পিস্তল আছে তা সমপূর্ন বৈধ। আমার নামে যে সকল অভিযোগ করা হচ্ছে তা সমপূর্ন মিথ্যা । কেউ যদি প্রমান করতে পারে তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর