• শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ১২:০২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয় আজ পবিত্র আশুরা

গ্রামীণ অবকাঠামো নির্মাণে অর্থায়ন করবে এডিবি

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৭৯ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩

২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামীণ সড়ক নেটওয়ার্ক পুনর্বাসনসহ গ্রামীণ অর্থনীতি সচলের একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। প্রকল্প ব্যয়ের বড় অংশের জোগান দেবে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। স্থানীয় সরকার বিভাগের উদ্যোগে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। প্রকল্পটি আজ জাতীয় অর্থনৈতিক নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় উত্থাপন হতে পারে বলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

বন্যা ২০২২-এ ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামীণ অবকাঠামো পুনর্বাসন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন পণ্যের পরিবহন ব্যয় ও সময় কমানো হবে। বাজারজাতকরণ সুবিধা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে গ্রামীণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রামীণ অর্থনীতি সচল করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।

সূত্র জানায়, প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১২৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৯৩৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ঋণ দেবে এডিবি। বাকি ২২২ কোটি ৬০ লাখ ৬৫ হাজার টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে মেটানো হবে।

একনেক অনুমোদন দিলে প্রকল্পটি ৩টি বিভাগের ৯টি জেলার ৮৩টি উপজেলায় কার্যক্রম চালাবে। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে আগামী ২০২৬ সালের জুন নাগাদ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রম হচ্ছে- ৪০৫.৭৮ কিলোমিটার উপজেলা সড়ক পুনর্বাসন, ৩৪৬.১০ কিলোমিটার ইউনিয়ন সড়ক পুনর্বাসন, ২১৭১.০০ মিটার ব্রিজ পুনর্বাসন/পুনর্নিমাণ, ৮০৯.৮৪ মিটার কালভার্ট পুনর্বাসন/পুনর্নিমাণ, ১৫ লাখ ১ হাজার ৬০০টি বৃক্ষরোপণ, ৬২ হাজার ৬৮৭ মিটার প্রতিরক্ষা কাজ (টো-ওয়াল), ২২১৬০৭.১৩ বর্গমিটার ঢাল প্রতিরক্ষা কাজ।

প্রকল্পে গ্রামীণ সড়ককে দুর্যোগ সহনীয় ২ লেন সড়কে উন্নীতকরণ, সড়ক উন্নয়ন, সেতু নির্মাণ/পুনর্বাসন, ইউনিয়ন সড়কের ইন্টারসেকশন নিরাপদকরণ, গ্রোথ সেন্টার উন্নয়ন, বাজার উন্নয়নের কথা উল্লেখ রয়েছে। এ ছাড়া টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জনে টেকসই কৃষির প্রসার এবং অভীষ্ট অভিঘাতসহনশীল অবকাঠামো নির্মাণ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই শিল্পায়নের কথাও উল্লেখ রয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন বলছে, প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে যানবাহন চলাচল এবং পণ্য পরিবহন ও বাজারজাতকরণ সহজতর হবে। তা ছাড়া অবকাঠামো নির্মাণ কাজে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর