• শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৪:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয় আজ পবিত্র আশুরা

অনলাইনে ভূমিকর, কমবে ভোগান্তি

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৭৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৩

পহেলা বৈশাখ থেকে ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) আদায়ের পুরো পদ্ধতি অনলাইনের আওতায় চলে আসছে। এতে সেবাপ্রার্থীদের ভোগান্তি কমবে, বাড়বে সরকারের রাজস্ব। ১৬১২২ নম্বরে ফোন করে অথবা ভূমিসেবা পোর্টাল land.gov.bd  অথবা ‘ভূমি উন্নয়ন কর’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঘরে বসেই জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নম্বর দিয়ে নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) করে অনলাইনে কর দেওয়া যাবে।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, যাঁদের জমি রয়েছে এবং যাঁরা বাড়ি বা ফ্ল্যাটের মালিকানার অংশ হিসেবে জমি পেয়েছেন, তাঁদের সবার ভূমিকর দেওয়া বাধ্যতামূলক। প্রতিবছর সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে ভূমি কর জমা দিয়ে রসিদ নিতে হয়। সেবাটি পেতে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়তে হয় সেবাপ্রার্থীদের। তবে এখন থেকে ভূমি অফিসগুলোতে আর নগদ টাকা লেনদেন হবে না। ঘরে বসে সব কাজ অনলাইনে করা যাবে। শতভাগ ‘অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর’ (এলডি ট্যাক্স/জমির খাজনা) আদায় শুরু হলে সরকারের রাজস্ব সংগ্রহও বাড়বে।

আদায় ৭৭০ কোটি টাকা : ২০২১ সালের ৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এরপর প্রায় চার কোটির বেশি হোল্ডিং ডাটা ম্যানুয়াল থেকে ডিজিটালে রূপান্তরিত হয়েছে। নাগরিকদের অনলাইনে দাখিলা (রসিদ) দেওয়া হয়েছে প্রায় ৫৭ লাখ। পহেলা বৈশাখ ১৪৩০ থেকে ৬১টি জেলায় ভূমি উন্নয়ন কর শতভাগ অনলাইনে আদায় করা হবে। এ পর্যন্ত ‘স্মার্ট ভূমি উন্নয়ন কর’ সিস্টেম থেকে প্রায় ৫২০ কোটি টাকা, ‘স্মার্ট নামজারি’ সিস্টেম থেকে প্রায় ২৩০ কোটি টাকা এবং ‘স্মার্ট ভূমি রেকর্ডস’ সিস্টেম থেকে প্রায় ২০ কোটি টাকা (মোট প্রায় ৭৭০ কোটি) অটোমেটেড চালান সিস্টেমের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা হয়েছে। ডিজিটাল ভূমিসেবা থেকে সরকারের প্রতিদিন গড় রাজস্ব আদায় পাঁচ কোটি টাকার বেশি। ভূমি উন্নয়ন কর ম্যানুয়াল থেকে ডিজিটাল হওয়ায় আদায়ের হার বেড়েছে ৩৫৬ শতাংশ।

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, শতভাগ অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় শুরু হলে সরকারের রাজস্ব সংগ্রহ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে। স্থানীয় পর্যায়ে অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানে উৎসাহিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিভাগীয় কমিশনারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে পুরনো নামজারির ডাটা এন্ট্রির ব্যাপারেও দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

তিন জেলায় চালু হয়নি : পার্বত্য তিন জেলা বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ভূমি উন্নয়ন কর সেবা শতভাগ অনলাইনে পেতে আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

এনআইডি দিয়ে ভূমি কর : জমির মালিক রেজিস্ট্রেশন না করেও তাঁর এনআইডি দিয়ে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে পারবেন। অটোজেনারেটেড করের দাবির পরিমাণের বিষয়ে আপত্তিও জানাতে পারবেন। এনআইডি নম্বর দিয়ে জমির মালিকের সব তথ্য এই সিস্টেম থেকে জানা যাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর