• সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৯:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

৪৩ ধরনের পণ্যে নগদ সহায়তা অব্যাহত

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৮৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৩

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরেও বস্ত্র খাতের পাঁচটি উপখাতসহ ৪৩ ধরনের পণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা অব্যাহত থাকবে। চার থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত নগদ সহায়তা পাবেন রপ্তানিকারকরা। সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে গতকাল বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

রপ্তানির বিপরীতে ভর্তুকি বা নগদ সহায়তা ছাড়ের আগে বহিঃনিরীক্ষক বা অডিট ফার্মের মাধ্যমে নিরীক্ষা করাতে হয়। ব্যাংকে নিয়োজিত বহিঃনিরীক্ষক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ নিরীক্ষা করানো যাবে। তবে দ্রুত নিরীক্ষার প্রয়োজনে অতিরিক্ত অডিট ফার্ম নিয়োগের প্রয়োজন হলে তা করতে পারবে ব্যাংক। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে আবেদন করতে বলা হয়েছে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্র খাতে শুল্ক-বন্ড ও ডিউটি ড্র-ব্যাকের পরিবর্তে ৪ শতাংশ হারে বিকল্প নগদ সহায়তা অব্যাহত থাকবে। নিট, ওভেন, সোয়েটারসহ তৈরি পোশাক খাতের সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প অতিরিক্ত ৪ শতাংশ নগদ সহায়তা পাবে। নতুন পণ্য বা নতুন বাজারে ৪ শতাংশ, ইউরো অঞ্চলে অতিরিক্ত ২ শতাংশ এবং বিশেষ নগদ সহায়তা হিসেবে ১ শতাংশ নগদ সহায়তা অব্যাহত থাকবে।

কৃষিপণ্য ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যে ২০ শতাংশ, হালকা প্রকৌশল পণ্যে ১৫ শতাংশ ভর্তুকি অব্যাহত থাকবে। বৈচিত্র্যপূর্ণ পাটপণ্যে ২০ শতাংশ, পাটজাত চূড়ান্ত দ্রব্যে ১২ এবং পাট সুতায় ৭ শতাংশ প্রণোদনা পাবে। ওষুধের কাঁচামালে ২০ শতাংশ, শতভাগ হালাল মাংসে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা অব্যাহত থাকবে। হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানির ক্ষেত্রে বরফ আচ্ছাদনের হার ২০ শতাংশ পর্যন্ত হলে ১০ শতাংশ, ২০ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে ৯ শতাংশ এবং ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ হলে ৮ শতাংশ এবং ৪০ শতাংশের বেশি হলে ৭ শতাংশ নগদ সহায়তা পাবে। অন্যান্য মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে বরফ আচ্ছাদনের হার ২০ শতাংশ পর্যন্ত হলে ৫ শতাংশ, ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ৪ শতাংশ, ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ৩ শতাংশ এবং ৪০ শতাংশের ওপরে হলে ২ শতাংশ। চামড়াজাত দ্রব্যে ১৫ শতাংশ, সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কারখানা এবং বাইরে নিজস্ব ইটিপি রয়েছে এরকম কারখানায় উৎপাদিত ক্রাস্ট ও ফিনিশ লেদারে ১০ শতাংশ ভর্তুকি পাওয়া যাবে।

আলু রপ্তানি, পাটকাঠি থেকে উৎপাদিত কার্বন ও জুট পার্টিকেল বোর্ড, শস্য ও শাক সবজির বীজ, আগর, আতরে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা মিলবে। ফার্নিচার রপ্তানির বিপরীতে ১৫, প্লাস্টিক দ্রব্যে ১০, অ্যাকুমুলেটর ব্যাটারি ১৫, সিনথেটিক ও ফেব্রিক্সের মিশ্রণে তৈরি পাদুকা ও ব্যাগে ১৫, দেশে উৎপাদিত কাগজ রপ্তানিতে ১০ শতাংশ ভর্তুকি মিলবে।

সফটওয়্যার, আইটিইএস ও হার্ডওয়্যারে ১০, সফটওয়্যার ও আইটিএস ব্যক্তি পর্যায়ের ফ্রিল্যান্সাররা পাবেন ৪ শতাংশ। বিশেষায়িত অঞ্চলে অবস্থিত প্রতিষ্ঠান ১ ও ৪ শতাংশ, দেশে উৎপাদিত চা, বাইসাইকেল ও এর পার্টস, এস স্টিল পণ্য এবং সিমেন্ট রপ্তানিতে ৪ শতাংশ ভর্তুকি অব্যাহত থাকবে।

জাহাজ রপ্তানিতে ১০, হাতে তৈরি পণ্য যেমন– হোগলা, খড়, আখ বা নারিকেলের ছোবড়া, গার্মেন্টের ঝুট ইত্যাদি রপ্তানিতে ১০ শতাংশ ভর্তুকি পাবে। গরু, মহিষের নাড়িভুঁড়ি, শিং ও রগ, কাঁকড়া, কুঁচিয়া রপ্তানিতে ১০ শতাংশ ভর্তুকি অব্যাহত থাকবে। চাল রপ্তানিতে ১৫ শতাংশ ভর্তুকি মিলবে। এছাড়া মোটরসাইকেল, কেমিক্যাল পণ্য, রেজর ও রেজর ব্লেড, টুপি, কনজুমার ইলেকট্রনিক্সে ১০ শতাংশ ভর্তুকি মিলবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর