• মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয় আজ পবিত্র আশুরা

ভালোবাসার সংসারে ৮ মাসেই সব শেষ

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৯৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২

ফেসবুকে পরিচয় থেকে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান। পরে গোপনে সেরে ফেলেন বিয়ে। সেই বিয়ের ছয়মাস পর জানাজানি হয় কলেজ ছাত্র মামুন ও নাটোরের কলেজ শিক্ষিকা খায়রুন নাহার দম্পতির কথা। বেশ ভালোই চলছিলো তাদের সংসার। কিন্তু হঠাৎ নেমে এলো দুঃসংবাদ। বিয়ের আট মাস পার হতে না হতেই নিভে গেল এই শিক্ষিকার জীবন প্রদীপ।

রোববার (১৪ আগস্ট) সকালে নাটোর শহরের বলারিপাড়া এলাকায় এক ভাড়া বাসা থেকে খায়রুন নাহারের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাটোর সদর থানার কর্মকর্তা (ওসি) নাসিম আহমেদ।

প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নাটোরের গুরুদাসপুরে মো. মামুন হোসেন (২২) নামে এক ছাত্রের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান গুরুদাসপুর উপজেলার খুবজীপুর এম হক ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক খায়রুন নাহার। একপর্যায়ে ভালোবাসা প্রণয়ে রূপ পায় গত ১২ ডিসেম্বর। কাজী অফিসে গিয়ে দুজন গোপনে বিয়ে করেন।

মামুন নাটোর এন এস সরকারি কলেজের ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

nator

শুরুতে চুপচাপ থাকলেও হঠাৎ গত ৩১ জুলাই তাদের বিয়ের বিষয়টি জানাজানি হয়। সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় বিয়ের খবরটি ভাইরাল হয়। এতে সারাদেশে আলোচনা-সমালোচনা সৃষ্টি হয়।

অবশ্য তাদের দুজনই গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ভালোবাসা থেকে সংসার জীবনে এসে তারা বেশ ভালোই আছেন। আমৃত্যু এভাবেই তারা থাকতে চান এমনটিও বলেছেন।

কিন্তু এমন অবস্থার মধ্যে হঠাৎ কলেজ শিক্ষিকার মৃত্যু ঘিরে নানা প্রশ্ন সবার মনে৷ যদিও এখনো কোনো কিছু খুঁজে পায়নি পুলিশ।

সদ্য প্রয়াত শিক্ষিকা মোছা. খাইরুন নাহার গুরুদাসপুর উপজেলার চাঁচকৈড় পৌর এলাকার মো. খয়ের উদ্দিনের মেয়ে।

ওসি নাসিম আহমেদ ঢাকা মেইলকে জানান, মরদেহ উদ্ধারের জন্য পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ বিস্তারিত জানা যাবে।

natore

জানা যায়, এক বছর আগে ফেসবুকে শিক্ষিকা নাহারের সঙ্গে একই উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের পাটপাড়া গ্রামের কলেজছাত্র মামুনের পরিচয় হয়। পরে তাদের দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠে। এক পর্যায়ে দুজন বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।। বিয়ের ৬ মাস পর তাদের সম্পর্ক জানাজানি হলে ছেলের পরিবার মেনে নিলেও মেয়ের পরিবার থেকে এখনও বিয়ে মেনে নেননি।

এর আগে ওই শিক্ষিকা প্রথমে বিয়ে করেছিলেন রাজশাহী বাঘা উপজেলার এক ছেলেকে। পারিবারিক কলহে সেই সংসার বেশিদিন টিকেনি। প্রথম স্বামীর ঘরে একজন সন্তান রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর