• বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

পান্না কায়সারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৭৩ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ৫ আগস্ট, ২০২৩

বরেণ্য লেখক-গবেষক, শিশু-কিশোর আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব শহিদজায়া অধ্যাপক পান্না কায়সারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (৪ আগস্ট) সকালে প্রধানমন্ত্রী এ শোক জানান।

প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। পান্না কায়সার শহিদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লা কায়সারের সহধর্মিণী এবং অভিনেত্রী শমী কায়সারের মা। ১৯৫০ সালের ২৫ মে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর আরেক নাম সাইফুন্নাহার চৌধুরী। ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন প্রজন্ম গড়ে তোলা’র স্লোগানে পরিচালিত শিশু কিশোরদের সংগঠন খেলাঘর নিয়ে আজীবন সক্রিয় ছিলেন তিনি। এছাড়াও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তিনি।

পান্না কায়সার বাংলাদেশের মানুষের কাছে এক অনুপ্রেরণার বাতিঘর। ১৯৬৯ সালে শহীদুল্লা কায়সারের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। এর অল্প সময়ের ব্যবধানে তিনি স্বামীকে হারান। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় আলবদর বাহিনীর কিছু সদস্য শহীদুল্লা কায়সারকে তাঁর ২৯ বি কে গাঙ্গুলী লেনের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যায়। তারপর তিনি আর ফিরে আসেননি। স্বামীকে হারিয়ে পাগল পারা হয়ে যান পান্না কায়সার। অসংখ্য লাশের মাঝে খুঁজে বেড়িয়েছেন প্রিয় স্বামীকে। কিন্তু তার কোনো হদিস পাননি।

এরপর ছোট্ট দু’সন্তানকে নিয়ে পাড়ি দেন দীর্ঘপথ। যে পথটি ছিল তার অজানা। শপথ নেন বধ্যভূমির তীরে দাঁড়িয়ে। আজীবন চলবেন স্বামীর দেখানো পথে। তাই নানা ঝড়ে আক্রান্ত হলেও কখনো দমে যাননি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে শুরু করেন নতুন সংগ্রাম। যুক্ত হন রাজনীতির সঙ্গে। ১৯৯৬-২০০১ সালের জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের হয়ে সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হন। পেশা হিসেবে বেছে নেন শিক্ষকতাকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর