বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রোকসিন্দা ফারহানার সই করা গত ১৬ এপ্রিলের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি এয়ারলাইনসগুলো আন্তর্জাতিক গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রে দেশের বাইরে অবস্থিত বিক্রয়কেন্দ্রে সংশ্লিষ্ট দেশের মুদ্রা ‘হেড লাইন কারেন্সি’ হিসেবে ব্যবহার করে। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশ হেড লাইন কারেন্সি হিসেবে সংশ্লিষ্ট দেশের নিজস্ব মুদ্রা ব্যবহার করে থাকে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে কার্যরত দেশি-বিদেশি সব এয়ারলাইনসের বাংলাদেশ থেকে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণের ক্ষেত্রে হেড লাইন কারেন্সি হিসেবে দেশি মুদ্রা, অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকা নির্ধারণ করা হলো।
খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিশ্বের মাত্র চারটি দেশ বাংলাদেশ, দক্ষিণ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও তাইওয়ান মার্কিন ডলারে ফ্লাইট টিকিটের মূল্য নির্ধারণ করে। বাকি সব দেশই এ ক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব মুদ্রা ব্যবহার করে।