• শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৪:১১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

কক্সবাজারে বসানো হচ্ছে আড়াই শতাধিক সিসিটিভি

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৮৬ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

শতভাগ নিরাপদ ও আইনশৃঙ্খলার নজরধারীতে ‘সিসিটিভি’ ক্যামেরার বেষ্টনীতে বন্দী হতে যাচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজার। জেলা পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও কক্সবাজার পৌরসভা অধীনে পৃথকভাবে বসানো হচ্ছে এসব সিসিটিভি ক্যামেরা। ৪টি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অধীনে আড়াই শতাধিক ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু হয়েছে।

যার মধ্যে ৭৮টি ক্যামেরা বসানোর কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। এসব ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ কক্ষে বসে সার্বক্ষণিক পর্যাবেক্ষণ করছে কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশ। কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, কক্সবাজার জেলা পুলিশের অধীনে ৫৪টি পয়েন্টে দীর্ঘদিন ধরে ৫৪টি সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো আছে। যার মধ্যে প্রাকৃতিক এবং যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বন্ধ আছে ১৯টি। অপর ৩৫টি ক্যামেরা সচল রয়েছে। এসব ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আলাদা কক্ষ রয়েছে। যেখানে তিনজন কর্মকর্তা সার্বক্ষণিকভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। এর বাইরে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও কক্সবাজার পৌরসভার অধীনে কিছু ক্যামেরা বসানো হয়েছে। আরো কিছু ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম। তিনি জানান, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ তাদের অধীনস্থ ১০৬টি পয়েন্টে ১০৬টি ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এক মাসের মধ্যে সব ক্যামেরা বসানো হবে বলে জানানো হয়েছে।

কক্সবাজার পৌরসভার পক্ষে বসানো হচ্ছে ৭৫টি ক্যামেরা। যার মধ্যে ২৫টি বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। এছাড়াও পর্যটন স্পটে ক্যামেরা বসিয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। তিনি জানান, সব ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ জেলা পুলিশকে দেয়া হয়েছে। কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কউক) চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার জানান, যে সব সড়ক কউকের অধীনে রয়েছে সেখানেই সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব ক্যামেরা বসানোর কাজ শেষ হবে। ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ অধিকার পুলিশকে দেয়া হবে। কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী জানান, পৌরসভার ২৫টি পয়েন্টে ইতোমধ্যে ২৫টি সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। যার নিয়ন্ত্রণ পুলিশকে দেয়া আছে। আগামী এক মাসের মধ্যে আরো ৫০টি ক্যামেরা বসানোর কাজ শেষ হবে। এদিকে, কক্সবাজারের পর্যটন স্পটে ১৮টি সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোন। পর্যায়ক্রমে সব স্পটে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হবে বলে জানিয়েছেন, ট্যুরিস্ট পুলিশের হেডকোয়ার্টারের ডিআইজি আবু কালাম সিদ্দিক।

তিনি বলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার হবে দেশী-বিদেশী পর্যটকের জন্য শতভাগ নিরাপদ একটি অঞ্চল। যার জন্য কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়ে সার্বক্ষণিক নজরধারী শুরু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব স্পট ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসানো হবে এই ক্যামেরা। ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার জোনের সম্মেলন কক্ষ কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম আশা করছেন ক্যামেরা বসানোর পুরো প্রক্রিয়া শেষ হলে সব ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, অপরাধীদের শনাক্ত ও আটক সহজ হয়ে উঠবে। কক্সবাজার হবে শতভাগ নিরাপদ একটি পর্যটন শহর।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর