• শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৩:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় পাওনা টাকা চাওয়ায় দুই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার নির্বাচনে সভাপতি আবু বকর সিদ্দীক,সম্পাদক রনজক রিজভী সলঙ্গা থানা ইলেকট্রিক এন্ড প্লাম্বিং সমবায় সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ এ তাজবীর সজীবের ৫ বই সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণ যমুনার তীর রক্ষায় আর দুর্নীতি হবে না -বিএনপি নেতা এম এ মুহিত সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলা হাতিরঝিল লেক থেকে জি টিভির সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন তিন কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে শোকজ চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ১৫ পুলিশ হত্যা, আ.লীগ সভাপতি-সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা সলঙ্গায় ছাত্র-জনতার উপর হামলা,আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝাল বেশি কাঁচামরিচে, কেজি ১ হাজার মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার তিন মাস অন্তর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী ২৫% থেকে কমে ৫.৬% প্রশ্ন ব্যবস্থাপনায় থাকছেন না পিএসসির কর্মকর্তারা টেন মিনিট স্কুলে ৫ কোটি টাকার বিনিয়োগ বাতিল সারাদেশে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের বিক্ষোভ-মানববন্ধন ধ্বংসাত্মক কাজ করলে ছাড় নয়

ইতিহাস বিকৃতিকারী কাকে রেখে কার বিচার করব, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৯০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৩

একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিকারী কাকে রেখে কার বিচার করবেন- জাতীয় সংসদে এ প্রশ্ন রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী ও সংসদনেতা শেখ হাসিনা। বুধবার জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি পালটা এ প্রশ্ন করেন। জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান সম্পূরক প্রশ্নে মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতকারীদের বিচারের আওতায় আনতে নতুন করে কোনো আইন প্রণয়ন করা হবে কিনা, প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চান।

জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতার ইতিহাস ’৭৫ সালের পর বিকৃতি শুরু হয়। জাতির পিতাকে হত্যাকারী ও ক্ষমতা দখলকারীরা এই বিকৃতি শুরু করে। ধারাবাহিকভাবে তা ২১ বছর ধরে চলতে থাকে। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষকে সেই বিকৃত ইতিহাস থেকে মুক্তি দেয়। আজ বাংলাদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কেবল উদ্ভাসিত নয়, দেশের মানুষ ও নতুন প্রজন্ম এই ইতিহাস জানার সুযোগ পাচ্ছে। আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রামের ইতিহাস এখন বিকৃতি করার কোনো সুযোগ নেই। কেউ তা করতেও পারবে না। এট সম্ভবও নয়।

তিনি বলেন, ইতিহাস যারা বিকৃত করেছে- আমি যদি ঠিক ’৯৬ সালের আগে যাই, তাহলে কাকে রেখে কার বিচার করব। এটাই হলো বাস্তবতা। আমি দেখি, ’৭৫ সালের পর যারাই ছিলেন, এমনকি যারা সত্য কথাটাও জানতেন, তারাও মিথ্যার ওপর আশ্রয় নিয়েছিলেন। এটাই হচ্ছে দুর্ভাগ্য। রেডিও, টেলিভিশন ও পত্রিকা- পুরোনো দিকটায় তাকালে কেউই বাদ যাননি। খুব স্বল্পসংখ্যক মানুষ এর প্রতিবাদ করেছেন বা সঠিক ইতিহাসের ধারাবাহিকতাটা বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন। এদের বিচার করতে গেলে তো কাকে রেখে কাকে বিচারের আওতায় আনব, এটা একটা বড় প্রশ্ন।

শেখ হাসিনা বলেন, যারা ইতিহাস বিকৃতি করেছে, ইতিহাসই তাদের বিচার করে দিয়েছে। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না। মিথ্যা দিয়ে সত্যকে ঢেকে রাখা যায় না। যারা ইতিহাস বিকৃতি করেছে, তাদের চরিত্রটা মানুষের কাছে প্রকাশ পেয়েছে। কত জঘন্য কাজ তারা করে গেছে, তা স্পষ্ট হয়ে গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর