• বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে সিলেট ও কুষ্টিয়ার সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস কাতারের আমিরের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাণিজ্য বিনিয়োগ ও ভূরাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার এবার ৪৫ টাকা কেজিতে চাল ও ৩২ টাকায় ধান কিনবে সরকার উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার

জমি দখল ঠেকাতে গিয়ে অপপ্রচারের শিকার কৃকষলীগ নেতা মাকসুদুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ১৭২ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০২২

রাজধানীর মিরপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এক কৃষক লীগ নেতার ওপর হামলার পর এখন অপপ্রচারের চেষ্টা চলছে। হামলার শিকার মাকসুদুল ইসলাম ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের সভাপতি ও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি।
গত বুধবার (৫ অক্টোবর) গভীর রাতে মিরপুর ১২ নম্বরের কালশীর স্টিল ব্রিজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) রাতে খলিলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন হামলার শিকার ওই কৃষক লীগ নেতা।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মিরপুরের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী কৃষক লীগ নেতা মাকসুদুল ইসলামকে ঘিরে অপপ্রচারের চেষ্টা করছে মিরপুরের সন্ত্রাসী খলিল বাহীনির প্রধান খলিলুর রহমান খলিল। কৃষক লীগ নেতা মাকসুদুল ইসলামের মিরপুর ১২ কালশীর বাউনিয়া মৌজায় ৫১ শতাংশ জমি রয়েছে। তিনি ওই জমিতে টিনশেড ঘর বানিয়ে দেখাশুনা করার জন্য সাদ্দাম নামে এক কেয়ারটেকার নিযুক্ত করেন। কিছুদিন আগে খলিলসহ মামলার অন্য আসামিরা সাদ্দামের কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। এজন্য তিনি পল্লবী থানায় ৩টি জিডি করেন।
বুধবার গভীর রাতে খলিল, বুলবুলসহ মামলার অন্য আসামিরা কেয়ারটেকার সাদ্দামের ওপর হামলা চালিয়ে জায়গা দখলে নেওয়ার চেষ্টা করেন। সাদ্দাম ঘটনাটি জমির মালিক মাকসুদুল ইসলামকে জানালে তিনি তার বন্ধু শেখ শওকত ও ফারুক হাসানকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন। ঘটনাস্থলে এসেই হামলার শিকার হন কৃষক লীগ নেতা মাকসুদুল ইসলাম ও তার বন্ধুরা।

হামলাকারীরা তাকে ধারালো চাপাতি দিয়ে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। এ সময় মাকসুদুলের গলায় থাকা ৩ ভরি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন ও নগদ ৭ লাখ ৮২ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এই কৃষক লীগ নেতা। এরপর ৯৯৯ নাম্বারে ফোন দিলে পল্লবী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল এসে গুরুত্বর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।

এই অপপ্রচার সম্পর্কে চিকিৎিসাধীন অবস্থায় মাকসুদুল ইসলাম বলেন , আমি একজন ব্যাবসায়ী কালশীর বাউনিয়া মৌজায় ৫১ শতাংশ জমি রয়েছে তা সমপূর্ন বৈধ ও যার খাজনা খারিজ আমার নামে। সন্ত্রাসী খলিল আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিকদের মিথ্যা ও ভুল তথ্য দিচ্ছে। আমার কাছে যে পিস্তল আছে তা সমপূর্ন বৈধ। আমার নামে যে সকল অভিযোগ করা হচ্ছে তা সমপূর্ন মিথ্যা । কেউ যদি প্রমান করতে পারে তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর