• শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ১১:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
এমপি তানভীর ইমামের চা-চক্র ও উঠান বৈঠকে জনতার ঢল তিননান্দিনা রশিদিয়া দিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ লোডশেডিং কমাতে বাড়ছে বিদ্যুৎ আমদানি ও উৎপাদন গুজব ঠেকাতে বিশেষ সেল তৈরির পরিকল্পনা ঢাকায় আরও ৫ পাসপোর্ট অফিস চালুর উদ্যোগ ভ্রমণসহ নানা নিষেধাজ্ঞা আসছে খেলাপিদের জন্য মিয়ানমারে ফিরে যেতে বড় সমাবেশ রোহিঙ্গা শিবিরে পুলিশের নিয়ন্ত্রণকক্ষে যুক্ত হচ্ছে বেসরকারি সিসি ক্যামেরা মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে স্বস্তি সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন গুণগত শিল্পায়নের পথে দেশ দ্রুত এগিয়ে চলছে: প্রধানমন্ত্রী নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে : রাষ্ট্রপতি তাড়াশে ডাকাতি প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ ডাকাত দলের ২জন সদস্য গ্রেফতার সলঙ্গার ধুবিল ইউনিয়নে উন্মুক্ত বাজেট সভা সলঙ্গার রামকৃষ্ণপুরে নির্বাচনের ১৬ মাস পর পরাজিত প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা প্রেমের টানে পরিবার ছেড়ে ভারতীয় তরুণী ছুটে এলেন উল্লাপাড়ায় তাড়াশ পৌরসভা নির্বাচনে আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২জন উল্লাপাড়ায় মাদককে লাল কার্ড প্রদর্শন করলো শিক্ষার্থীরা তাড়াশের মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নে উন্মুক্ত বাজেট সভা অনুষ্ঠিত

শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঠিক বয়স

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৮ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০২২

শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঠিক বয়স কত? এ ব্যাপারে একটি হাদিসের আলোকে বলা যায়, সাত বছর বয়স থেকে তা হতে পারে। নবীজি (সা.) ইরশাদ করেন, তোমরা তোমাদের সন্তানদের সাত বছর বয়সে নামাজের নির্দেশ দাও। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

এতে বোঝা যায়, নামাজ যদিও বালেগ হওয়ার পর ফরজ হবে; কিন্তু নামাজের শিক্ষাদান করতে হবে সাত বছর বয়স থেকেই। কাজেই সাত বছর বয়সই যথারীতি শিক্ষাদানের উপযুক্ত সময়।

এরপর বিলম্ব করা যেমন ঠিক নয়, তেমনি এর আগে চাপাচাপি করাও উচিত নয়। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হচ্ছে পবিত্র কোরআনের তিলাওয়াত শিক্ষা। আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তা সহজ করে দিয়েছেন। শিশুর বয়স যত কমই হোক না কেন,  কোরআনের শিক্ষা তার ব্রেনে কোনোরূপ চাপ সৃষ্টি করে না। মুখে বোল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যদি শিশুকে আল্লাহর নাম বা কলেমা—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ শেখানো হয়, তবু সে তা সহজেই রপ্ত করতে পারে। এমন অভিজ্ঞতা কমবেশি সব মা-বাবারই আছে। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, সন্তানকে প্রথম কথা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ শেখাও এবং মৃত্যুর সময় তাদের ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ তালকিন করো। (শুআবুল ঈমান, হাদিস : ৮৬৪৯)

 

অতএব যে বয়সে শিশু পার্থিব পাঠ গ্রহণে অপরিপক্ব বা অনুপযুক্ত থাকে সে সময়ে তাকে কোরআন শিক্ষা দিয়ে দেওয়াই হবে সময়ের যথার্থ মূল্যায়ন।

মূলকথা হলো, সন্তানের শিক্ষাদানে অতি উৎসাহ বা তাড়াহুড়ার অবকাশ নেই। ধীরস্থিরভাবে এগোতে হবে। নবীজি (সা.) বলেন, ধীরস্থিরতা আল্লাহর রহমতস্বরূপ আর তাড়াহুড়া শয়তানের কাজ। (তিরমিজি, হাদিস : ২০১২)

ধীরস্থির মানে সময়ক্ষেপণ নয়। বরং সঠিক সময়ের অপেক্ষায় ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়া। সঙ্গে সঙ্গে শিশুর সক্ষমতার মাত্রার প্রতি দৃষ্টি রাখা। উপযুক্ত সময়ে তার যতটুকু পড়াশোনা করার কথা তা হচ্ছে কি না, এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা।

সর্বোপরি শিশুকে আদর্শ মানব হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ঘরে দ্বিনি পরিবেশ বজায় রাখা আবশ্যক।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর