• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সলঙ্গায় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতাকে মারপিট আ’লীগ নেতা আরাফাতকে গ্রেফতার দাবীতে মানববন্ধন সলঙ্গা থানা যুবলীগের সভাপতি পদে সিভি জমা দিলেন রিয়াদুুল ইসলাম ফরিদ ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে সিলেট ও কুষ্টিয়ার সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক দুই মাসের মধ্যে অগ্রগতি প্রতিবেদন চান হাইকোর্ট ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস কাতারের আমিরের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাণিজ্য বিনিয়োগ ও ভূরাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার

ব্যয় সংকোচনের শীর্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৪১ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২

চলতি বছরের গত জুন থেকে এ পর্যন্ত বিদ্যুৎ খাতে প্রায় ৪৮ শতাংশ খরচ কমেছে। জ্বালানিতে প্রায় ৪০ শতাংশ কম খরচ হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আপ্যায়ন খরচ কমেছে ৬০ শতাংশের বেশি।

মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সচিব কমিটির বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

সর্বোচ্চ সাশ্রয়  কোন মন্ত্রণালয় করেছে, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বেশি সাশ্রয় করেছে।’

উল্লেখ্য, বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিসহ অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে কয়েক মাস আগে ব্যয় সংকোচনের নীতি গ্রহণ করে সরকার। গত জুন থেকে বিদ্যুৎ সাশ্রয়, জরুরি নয় এমন খরচ কমানোসহ নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কয়েক মাসের হিসাবে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল সচিব সভার বৈঠক। ওই বৈঠকে বলা হয়েছিল, কোভিড-১৯ পরিস্থিতির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ কয়েকটি কারণে বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে, তা সহজেই কাটছে না। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের ভিত্তিতে সরকার মনে করছে, সামনের বছর ২০২৩ সাল আরও ‘কঠিন’ হতে পারে। এমন প্রেক্ষাপটে এখন থেকেই খাদ্যের পর্যাপ্ত মজুত রাখা, কৃষিপণ্যের উৎপাদন বাড়ানো, নিত্যপণ্যের সরবরাহ ঠিক রাখা, ওএমএস-সহ এ জাতীয় কার্যক্রমগুলো স্বাভাবিক রাখা, ব্যয় সংকোচন করাসহ সচিবদের একগুচ্ছ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।

খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে সচিব সভার যে বৈঠক হয়েছিল, তারই ফলোআপ সভা ছিল আজ। আজকের সভায় সচিবদের কাছ থেকে ব্যয় সংকোচনে বিভিন্ন খাতে সাশ্রয় কেমন হয়েছে, তা জানা হয়েছে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর