• বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
মঙ্গলবার থেকেই ভোটের মাঠে নামছেন হাকিমরা ১৪ বছরে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে তিনগুণ মনোনয়নবঞ্চিত মন্ত্রী-এমপি স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেই বহিষ্কার ঋণখেলাপি চিহ্নিত করতে তথ্য চায় বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষায় গঠিত হচ্ছে বোর্ড জনগণ-গার্মেন্ট বাঁচাতে ভোট স্বচ্ছ করতে হবে দেশে প্রথম চট্টগ্রামের রাস্তায় স্মার্ট স্কুলবাস ২৪ দিনে রেমিট্যান্স ১৪৯ কোটি ডলার ভূমি ব্যবহারে প্রতি উপজেলায় মহা পরিকল্পনা করুন: প্রধানমন্ত্রী বিতর্কিত ব্যক্তিকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা করা যাবে না: ইসি বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার উন্নতি সাধনে অবদান রাখবে জাইকা সব ধরনের সুদহার বাড়াল কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যয়ের উৎস না জানালে ৭ বছর জেল তফসিল রিশিডিউল করা যেতে পারে ভোট পেছাবে না পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২,৫০০ টাকা চূড়ান্ত সোনাগাজীতে সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র করবে চীনা কনসোর্টিয়াম সিলেটের হরিপুরে মিলছে নতুন গ্যাস ছেলেরা মেয়েদের থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী যে কোনো নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবেন অপরাধ দমনে মাঠে থাকবেন ৬৫৩ বিচারিক হাকিম

বিএনপির আমলে দুর্নীতিই ছিল নীতি: প্রধানমন্ত্রী

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ২০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের শাসনকাল ছিল দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের। সেই সময় দুর্নীতিই ছিল তাদের নীতি। এ ছাড়া জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও লুটপাট মিলে দেশে আরেকটি কালো অধ্যায় শুরু হয়। বিএনপির রাজনৈতিক ধারাবাহিকতাই ছিল অগণতান্ত্রিক ও অবৈধ উপায়ে।’

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘যখনই আওয়ামী লীগ সরকারে এসেছে তখনই মানুষের জীবনমান উন্নত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার নিজেকে জনগণের সেবক মনে করে এবং সেভাবেই কাজ করে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সবসময়ই শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে। কখনও দাপট দেখিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখেনি।’

তিনি বলেন, ‘২০০১ সালের নির্বাচন ছিল গভীর চক্রান্ত। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জনগণের ভোট পেলেও ক্ষমতায় ফিরতে পারেনি। ২০০৮ সালের অভিযোগহীন নির্বাচনেও বিএনপি ৩১টি আসন পেয়েছে। সেখানে বিএনপি জনগণের ভোটে আবারও কীভাবে ক্ষমতায় আসবে?’

প্রধানমন্ত্রীর সূচনা বক্তব্যের পর তার সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের রুদ্বদ্বার বৈঠক শুরু হয়। আগামী শনিবার অনুষ্ঠেয় দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের আগে বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির এটাই শেষ বৈঠক। শনিবার জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশন শেষে কাউন্সিল অধিবেশন শুরুর পূর্বমূহুর্ত পর্যন্ত বর্তমান কার্যনির্বাহী সংসদের এই বৈঠক মূলতবি থাকবে।

বৈঠকে জাতীয় সম্মেলনের শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি পর্যালোচনা এবং সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত ১১টি উপকমিটির নেতারা তাদের প্রতিবেদন পেশ করার কথা রয়েছে। দলীয় সভাপতির জন্য বরাদ্দ (কো-অপ্ট) ১০০ কাউন্সিলর অনুমোদন করারও কথা রয়েছে বৈঠকে। আগামীকাল শুক্রবার এই তালিকা চূড়ান্ত করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর