• বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ব্যাংকের আমানত বেড়েছে ১০.৪৩ শতাংশ বঙ্গবাজারে দশতলা মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু শিগগিরই বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর মুজিবনগর দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী সলঙ্গায় ১০৭ বছরেও জীবন যুদ্ধ শেষ হয়নি বৃদ্ধা ডালিম খাতুনের দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে ২ মে আপাতত মার্জারে যাচ্ছে ১০ ব্যাংক, এর বাইরে নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক রাজধানীর অতি ঝুঁকিপূর্ণ ৪৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবন খালির নির্দেশ চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হবে ৬.১ শতাংশ কৃচ্ছ্রসাধনে আগামী বাজেটেও থোক বরাদ্দ থাকছে না নতুন যোগ হচ্ছে ২০ লাখ দরিদ্র প্রার্থী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াত নেতারাও কিস্তির সময় পার হলেই মেয়াদোত্তীর্ণ হবে ঋণ বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ নেতারা রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১২ দিনে এলো ৮৭ কোটি ডলার বাংলাদেশ ও চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ পথচলা হয়ে উঠুক আরো শক্তিশালী বিএনপি এদেশের সাম্প্রদায়িকতার বিশ্বস্ত ঠিকানা: ওবায়দুল কাদের আজ খুলছে অফিস-আদালত-ব্যাংক-বিমা

জুনেই চলবে ট্রেন

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৫০ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩

আগামী জুন মাসে আখাউড়া–আগরতলা ডুয়েল গেজ রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। এই রেলপথের স্লিপার, রেললাইনসহ দরকারি সব সরঞ্জাম বসানোর কাজ চলছে। মাটির কাজের অগ্রগতি হয়েছে। এখন ফিনিশিংয়ের কাজ চলছে। এপ্রিল–মে মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার টার্গেট নিয়ে পুরোদমে এই প্রকল্পের কাজ চলছে। জুনের মধ্যে আখাউড়া–আগরতলা ও আখাউড়া–লাকসাম ডুয়েল গেজ রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু হবে প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আখাউড়া–আগরতলা রেললাইন প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ। এই রুটে রেল যোগাযোগ চালু হলে ব্যবসা–বাণিজ্য প্রসারিত হবে, উভয় দেশের নাগরিকেরা উপকৃত হবেন। আখাউড়া থেকে লাকসাম হয়ে চট্টগ্রামে রেলপথ রয়েছে। আখাউড়া থেকে ঢাকাও রেলপথ রয়েছে। এখন আখাউড়া–আগরতলা রেলপথ চালু হলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কন্টেনারবাহী ট্রেন যাবে আগরতলা–ত্রিপুরা। একই সাথে যাত্রীবাহী ট্রেনও চলাচল শুরু হবে। অপরদিকে ঢাকা থেকেও যাত্রীবাহী ট্রেন যাবে। চট্টগ্রাম ও ঢাকার সাথে আগরতলা–ত্রিপুরার ব্যবসা–বাণিজ্যের প্রসার ঘাটবে। এতে করে দুই দেশ উপকৃত হবে।

প্রকল্প পরিচালকের দপ্তর থেকে জানা গেছে, এ পর্যন্ত এই প্রকল্পের সময় চার দফা বাড়ানো হয়। করোনার কারণে দুই দফা কাজ প্রায় বন্ধ ছিল। করোনা শেষ হওয়ার পর রেলপথ নির্মাণের কাজ পুরোদমে শুরু হলে রেলপথের স্লিপার, রেললাইনসহ দরকারি সব সরঞ্জাম আমদানি শুরু হয়। এখন শুষ্ক মৌসুম হওয়ায় পুরোদমে কাজ চলছে বলে জানান প্রকল্প পরিচালক। সেতু নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে গেছে। অ্যাপ্রোচিংয়ের কাজ শেষ পর্যায়ে। আগরতলা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত রেলপথের দৈর্ঘ্য সাড়ে ১৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে ত্রিপুরার অংশে পড়েছে সাড়ে ৫ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশ অংশে পড়েছে ১০ কিলোমিটার। ভারতের আগরতলা অংশের সাড়ে ৫ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের অর্থ দিচ্ছে ভারতীয় রেল এবং বাংলাদেশের অংশের রেলপথ নির্মাণের অর্থ দিচ্ছে ভারত সরকার।

গত বছরের ১১ ডিসেম্বর রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন ‘আখাউড়া–আগরতলা ও আখাউড়া–লাকসাম রেললাইন প্রকল্প’ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ২০২৩ সালের জুনে এই রুটে ট্রেন চলাচল করবে। সেই টার্গেট নিয়ে এখন প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে বলে প্রকল্প পরিচালকের কার্যালয় থেকে জানা গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর