• শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে কাতারের আমির আসছেন সোমবার রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস বঙ্গবন্ধু টানেলে পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার সার্ভিসের জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর ব্যাংকের আমানত বেড়েছে ১০.৪৩ শতাংশ বঙ্গবাজারে দশতলা মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু শিগগিরই বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর মুজিবনগর দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী

জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলো আশুগঞ্জের ৪২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ

সিরাজগঞ্জ টাইমস / ৫৫ বার পড়া হয়েছে।
সময় কাল : সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানির (এপিএসসিএল) কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট (ইস্ট) নামে ৪২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন নতুন একটি ইউনিটে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে। এই ইউনিটটি চালু হওয়ার মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে যোগ হলো ৪২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

শনিবার (২৬ নভেম্বর) রাতে এই ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রীডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা হয়। এতে সারাদেশে বিদ্যুতের লোডশেডিং কমে আসবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. সাজ্জাদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিদ্যুৎ কেন্দ্র কারিগরি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বর্তমান সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে আশুগঞ্জকে ‘পাওয়ার হাব’ ঘোষণা করে। ২০৩০ সালের মধ্যে এ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করার লক্ষ্যে অধিক গ্যাস ব্যবহারকারী ছোট ইউনিটগুলোর পরিবর্তে বৃহৎ ইউনিট স্থাপনের কাজ হাতে নেওয়া হয়। এর অংশ হিসেবে ২০১৫ সালের ২২ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক কমিটির সভায় কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট (ইস্ট) নামে প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে এটির নির্মাণকাজ করে চায়না ন্যাশনাল টেকনিক্যাল ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন এবং চায়না ন্যাশনাল করপোরেশন ফর ওভারসিজ ইকোনমিকস কো-অপারেশন কনস্ট্রাকশন। প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয় ১৮০.৩২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

চুক্তি অনুযায়ী ২০২০ সালের ডিসেম্বরে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনায় সবকিছু স্থবির হয়ে যায়। পরে চলতি বছরের ২২ জুন প্রকল্প থেকে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। গত শনিবার থেকে কম্বাইন্ড সাইকেলে (পূর্ণ শক্তিতে) বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে বলে জানায় ইউনিট কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিচালক (কারিগরি) প্রকৌশলী মো. শাহ আলম জানান, নতুন এই ইউনিটে গত শনিবার থেকে পুরো ক্ষমতায় বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে। বর্তমানে এপিএসসিএলের চলমান ৪টি ইউনিট থেকে দৈনিক প্রায় ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর